News update
  • Graft case against Ex-CJ SK Sinha, probe report Jun 26     |     
  • Nearly 2 m people depend on assistance from UNRWA     |     
  • UNICEF in BD urges parents to keep children hydrated, safe     |     
  • 2 farmers die from heat stroke in Nilphamari, toll 5 so far     |     
  • Iran’s Ebrahim Raisi to open Lankan hydropower, irrig project     |     

ইবিতে অনার্সে অকৃতকার্য শিক্ষার্থী মাস্টার্সে উত্তীর্ণ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক পরীক্ষা 2022-08-14, 6:38pm

resize-350x230x0x0-image-188292-1660470816-f79196942fceae364daa06fb3ac735021660480711.jpg




ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী অনার্সে ফেল করার পরেও মাস্টার্সে ভর্তি হয়ে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন।

রোববার (১৪ আগস্ট) সকালে সরেজমিনে এ তথ্য পাওয়া যায়।

অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর নাম শামীরুল ইসলাম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। চার বছর পর ওই শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ বর্ষের অকৃতকার্য কোর্সে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন করেছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শামীরুল ইসলাম। ২০১৭ সালে ওই শিক্ষার্থীর স্নাতক শেষ বর্ষের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত। তার রোল নম্বর ছিল ১৩২১০৩৭। পরে স্নাতক শেষ বর্ষের ৪১৫ নম্বর কোর্সে ফেল করে ওই শিক্ষার্থী। তবুও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে অকৃতকার্য ওই শিক্ষার্থী এমবিএ (স্নাতকোত্তর) ভর্তি হয়। শুধু তাই নয় ২০১৮ সালে তিনি সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে এমবিএ কৃতকার্য হয়েছেন। দীর্ঘ চার বছর পর স্নাতক শেষ বর্ষের অকৃতকার্য বিষয়ে পরীক্ষার জন্য তিনি আবেদন করেছেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

এ বিষয়ে একাধিক সিনিয়র শিক্ষক বলেন, বিষয়টি দুঃখজনক। এরকম ঘটলে শিক্ষার পরিবেশ ব্যহত হবে। এ জন্য বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে দেখা প্রয়োজন।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত প্রধান আবুল কালাম আজাদ বলেন, কোনোভাবেই অনার্সে উত্তীর্ণ না হয়ে মাস্টার্সে ভর্তি হওয়া যায় না। এই বিষয়টি আমি জেনেছি। ওই শিক্ষার্থী এক কোর্সের জন্য আবেদন করেছে। এই বিষয়টি উপাচার্যকে অবহিত করা হয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ তিনি নিবেন।

ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের সভাপতি ড. মো. বখতিয়ার হাসান বলেন, বিষয়টি আসলে কীভাবে সম্ভব হয়েছে তা বলা যাচ্ছে না। আমি তখন বিভাগের সভাপতির দায়িত্বে ছিলাম না। বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত হওয়ার পর আমরা ওই শিক্ষার্থীর আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রশাসনকে অবহিত করেছি। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করবে।

রেজিস্ট্রার ভারপ্রাপ্ত এইচ এম আলী হাসান বলেন, অনেক কাজের মধ্যে কিছুটা ভুল হতে পারে। তবে বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে দেখা প্রয়োজন। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।