News update
  • 5mmcfd gas to be added to national grid from Kailashtila gas field     |     
  • ArmArmed Forces Day: Tarique's message draws on historic closeness     |     
  • UNGA urges renewed int’l efforts for a resolution of Rohingya crisis      |     
  • First National AI Readiness Assessment Report Published     |     
  • China calls for implementation roadmap for new finance goal     |     

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিচ্যুত ৯৮৮ জনকে চাকরি ফেরত দেয়ার নির্দেশ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2025-05-27, 3:20pm

img_20250527_151824-4a4027380d462c3bc123a319ed6031bd1748337649.jpg




জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিচ্যুত ৯৮৮জনকে চাকরি ফেরত দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ ।

মঙ্গলবার (২৭ মে) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগিএ আদেশ দেন।

জাতীয় বিশ্বিবদ্যালয় এ মামলাতে আগে হেরেছিল। পরে রিভিউ থেকে মামলাটি আপিল শুনানি হয়। আজ ফের শুনানিতে এ ৯৮৮ জনকে চাকরি ফেরত দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।  

বিগত ২০১১ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে উচ্চ আদালতের নির্দেশে চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরি হারানোর পর তাদের অনেকে অমানবিক কষ্ট ও বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। বাকিরা অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টে দিনযাপন করছিলেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরিচ্যুত এসব কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। অন্যদিকে তাদেরকে ফিরিয়ে আনতে পাশে দাঁড়ায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরিচ্যুত এসব কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবি জানান। এ নিয়ে তারা আন্দোলনেও নামেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ৯ সেপ্টেম্বর সিন্ডিকেটের সভায় ২০০৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রতিহিংসার শিকার হয়ে চাকুরিচ্যুত ৯৮৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরিতে পুনর্বহালের বিষয়ে রিভিউ পিটিশনের সিদ্ধান্ত নেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।  

জানা যায়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিবিধি যথাযথ অনুসরণ করে ২০০৩ ও ২০০৪ সালে বিভিন্ন স্মারকে এসব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। দীর্ঘ প্রায় ৯ বছর পর ২০১১ সালে কতিপয় অসাধু কর্মকতা ও কর্মচারী ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মিথ্যা, ভিত্তিহীন অসত্য তথ্য উপস্থাপন করে, আদালতকে বিভ্রান্ত করে তাদের নিয়োগ অবৈধ ঘোষণা করা হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সভায় ২০১১ সালে তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়। যা ছিল চাকরিবিধি বহির্ভূত-অনিয়মতান্ত্রিক ও অনৈতিক।

এর আগে এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ অবৈধ ঘোষণার আবেদন জানিয়ে সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া হাইকোর্টে ২০০৪ সালের ৩১ আগস্ট একটি রিট মামলা করেন। ওই সময় দীর্ঘ শুনানির পর ২২ আগস্ট ২০০৬ তারিখে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ রিটটি খারিজ করে দেন। পরে গাজীপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আকম মোজাম্মেল হক (ওই রায়ের বিপরীতে) ২০১০ সালের ১৫ ডিসেম্বর রিভিউ মামলা দায়ের করলে আদালত কর্মচারীদের চাকরি থেকে অপসারণের রায় দেন। সময়।