News update
  • UNRWA Situation Report on Crisis in Gaza & Occupied West Bank     |     
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     

শহীদ পরিবারের সম্মান প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম করছি: নাহিদ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2025-07-20, 4:30pm

83e717fe5819a6c226c10c5e6d1f1027c7db994af1b0da76-4e1a34be6b8f39fcfd6ea92f01c333831753007438.jpg




জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আমরা আপনাদের কাছে কোনো দল হিসেবে আসিনি। আমরা এসেছি কারণ অভ্যুত্থানে আমরা ছিলাম, আপনাদের পরিবারের সদস্যরা আমাদের সঙ্গে ছিল, সে জায়গা থেকে দলমতের ঊর্ধ্বে একটি পরিবার মনে করি। তারা পুরো বাংলাদেশের, দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন। তাদের সম্মান প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম করছি।

রোববার (২০ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রামের নিউমার্কেট হোটেল সৈকতে জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন এনসিপির আহ্বায়ক।

তিনি বলেন, ‘আমরা সারা দেশে যাত্রা করছি এবং সব শহীদ পরিবারদের সঙ্গে বসছি। তাদের সবারই কমবেশি একই ধরনের সমস্যা। কিছু জায়গায় সমস্যাগুলো কম, সুযোগ-সুবিধাগুলো পৌঁছেছে বা খোঁজখবর নেয়া হয়েছে। আমরা যখন সরকারে ছিলাম তখন আমরা তাদের নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নেয়ার ক্ষেত্রে চাপ তৈরি করেছি।’

নাহিদ বলেন, ‘দেখা যাচ্ছে উদ্যোগগুলো মাঠপর্যায়ে পৌঁছায়নি বা পৌঁছাতে দেরি করছে। সেখানে অনেক ধরনের ঝামেলা এখনো হয়। প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় স্বৈরাচারের দোসররা আছে। শহীদ পরিবারগুলো যে সম্মান পাওয়ার কথা, সেটা নিয়ে আমরা বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ শুনি।’

‘আমরা আমাদের পার্টির পক্ষ থেকে সারা দেশে যাচ্ছি এবং সবার কথা শুনছি। আমরা দলের পক্ষ থেকে একটা শহীদ কল্যাণ আহত সেল করছি, সেটার অধীনে আমরা আমাদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। যেখানে যাচ্ছি আমরা পুনরায় সবার নম্বরগুলো নিচ্ছি।’

এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এটি আমরা স্থানীয় একটি সংগঠনের মাধ্যমে করছি। জুলাইয়ের রাজনৈতিক যে ঘোষণাপত্র বা সনদ, সেটা আমরা সবসময় বলছি এবং ৩ আগস্টে সেটা নিয়ে আমরা ঢাকায় বড় প্রোগ্রাম করব। সরকার যাতে এটা দেয়। সরকারও বলছে ৫ আগস্টের মধ্যে দেবে।’

এ সময় চট্টগ্রামের শহীদদের পরিবার এবং দলটির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। পরে তারা রাঙামাটির উদ্দেশে রওনা দেন।