News update
  • BNP senses ‘dangerous conspiracy’ against democratic transition     |     
  • CEC Vows Credible Election to End Stigma     |     
  • High-level meeting reviews country’s economic progress     |     
  • Dhaka suspends visa, consular services at its Delhi, Agartala Missions     |     
  • Govt to cut savings certificate profit rates from January     |     

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিমের ডজনে বাড়ল ২০ টাকা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খাদ্য 2024-02-05, 1:28pm

hgujhkljl-c5d544221ac8cbd4c2441643d6b9a58a1707118173.jpg




গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ডিমের দাম ডজনে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এক সপ্তাহ আগেও খুচরা বাজারে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হয়েছে ১৩২ থেকে ১৩৬ টাকায়। তা এখন বেড়ে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৫৬ টাকায়। এ ছাড়া খুচরা প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩ টাকা করে।

রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার বিভিন্ন বাজার ও গ্রামীণ দোকানগুলোতে এমন চিত্র দেখা গেছে।

পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বর্তমানে সবজির দাম বাড়তি থাকায় ডিমের ওপর চাপ বেড়েছে। একদিকে চাহিদা বেড়েছে, আবার অপরদিকে রয়েছে সরবরাহ সংকট। তাই ডিমের বাজার বাড়তি রয়েছে।

বড়তাকিয়া খুচরা বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৫৬ টাকায়। এ ছাড়া বিভিন্ন গ্রামীণ দোকানে প্রতি পিস ডিম বিক্রি করছে ১৩ টাকা ৫০ পয়সা। এদিকে প্রতি পিস হাঁসের ডিমের দাম ২০ থেকে ২২ টাকা এবং প্রতি হালি হাঁসের ডিমের দাম ৮০ থেকে ৮৮ টাকা।

বারইয়ারহাট পৌর বাজারে ডিমের আড়তে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে পাইকারি ১০০ ডিম বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ১০০ টাকায়। ডিমের বৃহৎ আড়ত টাঙ্গাইল থেকে সেই ডিম কিনতে হচ্ছে এক হাজার টাকায়।

বড় দারোগাহাট বাজারে ক্রেতা মহি উদ্দিন জানান, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কাছে ক্রেতারা অসহায় হয়ে পড়েছে। অভিযান চালিয়ে জরিমানা করে, তারপরেও দাম নিয়ন্ত্রণে থাকছে না। দাম বেড়ে যাওয়ায় এক হালির বেশি কেনা সম্ভব হয় না। নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসের দাম বেশি। আমাদের পরিবারগুলোর চলতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।

উপজেলার কাটাছারা ইউনিয়নের চত্বর ভূঁইয়ারহাট বাজারের দোকানী কামাল মিয়া বলেন, আমি পাইকারিভাবে প্রতি পিস ডিম কিনেছি ১১ টাকা ৫০ পয়সায়। পরিবহন খরচ রয়েছে, অনেক ডিম নষ্ট হয়ে যায়। প্রতি পিস ডিম ১৩ টাকায় বিক্রি না করলে লাভ হবে না।

করেরহাট একরাম পোল্ট্রির স্বত্তাধিকারী একরামুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, আমার খামারে প্রতিদিন প্রায় চার হাজার ডিম উৎপাদন হয়। প্রতি পিস ডিম পাইকারের কাছে বিক্রি করছি ১০ টাকায়। প্রতি পিস ডিমে উৎপাদন খরচ পড়ছে প্রায় ৯ টাকা ৮০ পয়সা। এর কমে বিক্রি করলে লোকসানে পড়তে হবে।

করেরহাট বাজার কমিটির সহসভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, বর্তমানে ডিম উৎপাদনের খরচ অনেক বেশি। অনেক খামারি লোকসানে পড়ে খামার বন্ধ করে দিয়েছেন। বিশেষ করে মুরগির খাবারের দাম বাড়তি। অন্যদিকে ডিম আমদানি হয়নি, তাই বাজারে চাহিদার তুলনায় সরবরাহের সংকট দেখা দিয়েছে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।