News update
  • UNRWA Situation Report on Crisis in Gaza & Occupied West Bank     |     
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     

কুয়েত ত্যাগে নতুন নিয়ম, বিপাকে প্রবাসী কর্মীরা!

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক প্রবাস 2025-06-18, 11:05am

5f58c849ba13166373d3e9c4e1aed7ae0135bcfcf2c5377f-8252df5bae5e2783731c2bc2b31c08211750223110.jpg




কুয়েতে প্রবাসী কর্মীদের জন্য দেশটির বাহিরে যেতে প্রয়োজন হবে নিয়োগকর্তার ছাড়পত্র। যা কার্যকর হবে পহেলা জুলাই থেকে। এমনটাই জানিয়েছে দেশটির সরকার। এতে নিশ্চিত হবে শ্রমিক ও নিয়োগকর্তা-উভয়ের অধিকার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ পদক্ষেপে শক্তিশালী হবে অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা।

কুয়েতে অবস্থানরত বেসরকারি খাতের প্রবাসী কর্মীদের জন্য নতুন একটি নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। ১ জুলাই থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে এই আইন। কুয়েতের বাইরে যাওয়া বা বিদেশ ভ্রমণের আগে প্রত্যেক প্রবাসীকে মালিক বা নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে নিতে হবে অনুমতি বা এক্সিট পারমিট। অন্যথায় কুয়েতের বাইরে যেতে পারবেন না প্রবাসীরা।

নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, দেশ ত্যাগের আগে প্রতিটি প্রবাসী কর্মীর এক্সিট পারমিট নেয়া বাধ্যতামূলক করার পাশাপাশি পারমিটে কর্মীর ব্যক্তিগত তথ্য, ভ্রমণের তারিখ এবং ব্যবহৃত পরিবহনের ধরন উল্লেখ করতে হবে।

পুরো প্রক্রিয়াটি অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে, যাতে প্রশাসনিক সহজতা ও তথ্যের নির্ভুলতা নিশ্চিত করা যায়। নতুন আইনটি যথাযথভাবে প্রয়োগের দাবি প্রবাসীদের। তারা বলেন, যারা কুয়েতে ব্যবসা-বাণিজ্য করে তাদের জন্য আইনটি অনেক ভালো হয়েছে। কারণ এর ফলে প্রতিষ্ঠানের কর্মী টাকা-পয়সা বা অন্য কিছু চুরি করে নিজ দেশে ফিরতে পারবে না।

আবার কেউ কেউ বলছেন, অনেক সময় মালিকরা দেশে অবস্থান করেন না। তখন জরুরি ভিত্তিতে দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুমতি নিতে সমস্যায় পড়তে হতে পারে। তাই যেভাবে করলে শ্রমিকদের ভালো হয়, আইনটি সেভাবেই প্রয়োগ করা উচিত।

এই পদক্ষেপের মূল লক্ষ্য প্রবাসীদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় দেশত্যাগ নিশ্চিত করা, শ্রমিক পালিয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমানো, শ্রমিক ও নিয়োগকর্তা-উভয়ের অধিকার সুরক্ষা। পাশাপাশি অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতেই এই নতুন বিধান চালু করা হচ্ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।