News update
  • Eid Tourism outside Dhaka turning increasingly monotonous      |     
  • China visit a ‘major success’ for interim government: Fakhrul     |     
  • NYT paints troubling, one-sided view of Bangladesh     |     
  • Two brothers killed in Narsingdi over extortion refusal     |     
  • Death toll from Myanmar earthquake surpasses 1,700     |     

প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ৩০০ কোটি ডলারের হাতছানি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বানিজ্য 2025-03-26, 8:36pm

rt45235-97b0f0cfcebc05ea757e866cc9a7970b1742999786.jpg




ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে দেশে বিপুল পরিমাণে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এতে চলতি মাসের ২৪ দিনেই এসেছে প্রায় ২৭৫ কোটি ডলার প্রবাসী আয়। যা দেশের ইতিহাসে যে কোনো মাসের সর্বোচ্চ।

বুধবার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চলতি মার্চের ২৪ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৭৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩৩ হাজার ৫৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। গত বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১৫৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার। বছর ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৭৭ দশমিক ৬০ শতাংশ।

এর আগে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স (প্রায় ২৬৪ কোটি ডলার) আসে গত ডিসেম্বরে। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছিল গত ফেব্রুয়ারিতে (প্রায় ২৫৩ কোটি ডলার)।

এদিকে, গত ২৪ মার্চ একদিনেই দেশে এসেছে ১১ কোটি ৫০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঈদকে সামনে রেখে দেশে স্বজনদের কাছে বিপুল পরিমাণে অর্থ পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। এতে বাড়ছে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেমিট্যান্স ৩০০ কোটি ডলার ছাড়াতে পারে। 

সম্প্রতি সময় সংবাদকে দেয়া এক একান্ত সাক্ষাতকারে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছিলেন, রেমিট্যান্স প্রবাহ এই মাসে খুবই ভালো। এটি প্রণোদনা দেয়া হোক বা অর্থপাচার বন্ধের কারণেই হোক; রেমিট্যান্স আসছে, এটিই আশার কথা। চলতি মাসে ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলার হতে পারে। এ বছর ৩০ বিলিয়ন ডলার হতে পারে।

গত ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল যথাক্রমে ২৫২ কোটি ৭৬ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার ও ২১৮ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলার।

আর সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ৬৮৮ কোটি ৯১ লাখ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে গত বছরের জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার, মে মাসে ২২৫ কোটি ৪৯ লাখ ৩০ হাজার, জুনে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ, জুলাইতে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার, আগস্টে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ৮ হাজার, নভেম্বরে ২১৯ কোটি ৯৫ লাখ ১০ হাজার ও ডিসেম্বরে এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার।