News update
  • UNRWA Situation Report on Crisis in Gaza & Occupied West Bank     |     
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     

ভারত সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করলেন ইলন মাস্ক

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 2025-03-20, 10:52pm

re4543543-3fe97c3e30152711e8dc705d688a08f61742489523.jpg




সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ‘এক্স’ (সাবেক টুইটার) এর কন্টেন্ট নিয়ন্ত্রণ ও সেন্সরশিপের জন্য ভারত সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইলন মাস্ক। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এক্স’ অভিযোগ করেছে ভারতে আইটি অ্যাক্টের ধারা ৭৯(৩)(বি) ব্যবহার করে কন্টেন্ট ব্লক করার জন্য যে প্রক্রিয়া চলছে, তা আইনি সুরক্ষা এড়িয়ে চলার মতো ও অগণতান্ত্রিক। ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইনের এ ধারা নিয়ে আপত্তি তুলে কর্ণাটক হাইকোর্টে এ মাসে একটি অভিযোগ করেছেন মাস্ক। 

‘এক্স’ আরও দাবি করেছে, অনলাইনে বিষয়বস্তুর ওপর অবৈধভাবে নিয়ন্ত্রণ এবং একতরফা কাটছাঁটের (সেন্সরশিপ) চেষ্টা করা হচ্ছে। এটি সুপ্রিম কোর্টের পূর্ববর্তী একটি রায়ের পরিপন্থি। এর মাধ্যমে অনলাইনে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের অধিকারকে খর্ব করা হচ্ছে।

মাস্ক ভারতে তার স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করার চেষ্টা করছেন। যা ছাড়পত্রের অপেক্ষায় রয়েছে। এদিকে টেসলা আগামী কয়েক মাসের মধ্যে মুম্বাইয়ের কাছে কয়েক হাজার গাড়ি পাঠাতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর মধ্যেই এক্স-এর কন্টেন্ট নিয়ন্ত্রণ এবং সেন্সরশিপের জন্য ভারত সরকারের বিরুদ্ধে মামলাটি করলেন মাস্ক।

এটি এক্স-এর দ্বিতীয় মামলা, যেখানে তারা ভারতের অনলাইন সেন্সরশিপ পদ্ধতির বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়েছে। ২০২২ সালে কোম্পানিটি কন্টেন্ট ব্লকিং নির্দেশনার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিয়েছিল, কিন্তু ২০২৩ সালে আদালত এই আবেদনের বিরোধিতা করে বলেছে যে, এক্স সরকারি নির্দেশনা মেনে চলেনি।

এক্স এখন আদালতের কাছে ঘোষণা চেয়েছে যে, ধারা ৭৯(৩)(বি) সরকারের কাছে কন্টেন্ট ব্লক করার ক্ষমতা দেয় না এবং এই ক্ষমতা ধারা ৬৯এ-এর অধীনে নিয়ন্ত্রিত হওয়া উচিত।

ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিকভাবে এ ব্যাপারে কোনো জবাব দেয়নি। দেশটির প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারাও বিষয়টি আদালতে থাকায় এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।