News update
  • UNRWA Situation Report on Crisis in Gaza & Occupied West Bank     |     
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     

বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট উদযাপন নিয়ে যা জানাল পুলিশ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিবিধ 2024-12-17, 8:26pm

img_20241217_202341-fcba583d978b11656f98f304784496851734445566.jpg




আগামী ২৫ ডিসেম্বর খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব বড়দিন ও ইংরেজি ক্যালেন্ডারের শেষদিন (৩১ ডিসেম্বর) থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনে পটকা, আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানো যাবে না বলে জানিয়েছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

অতিরিক্ত আইজি (প্রশাসন) মো. আলমগীর আলমের সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় জানানো হয়, বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কৌশলগত স্থানে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ক্রাইম সিন ভ্যান, কুইক রেসপন্স টিম এবং সোয়াট টিম ইত্যাদি মোতায়েন থাকবে।

সভায় আরও জানানো হয়, বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইটে পটকা, আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানো যাবে না। এই দুই দিনকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তিমূলক পোস্ট, মন্তব্য বা ছবি আপলোড করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের অপচেষ্টাকারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া গুজব প্রতিরোধে সাইবার মনিটরিং ও সাইবার পেট্রোলিংও জোরদার করা হবে।

সভায় সারাদশে গীর্জাগুলোর নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি আয়োজকদের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ, গির্জায় পর্যাপ্ত আলো, স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর বা চার্জার লাইটের ব্যবস্থা রাখতে অনুরোধ জানানো হয়।

একইসঙ্গে বলা হয়, থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে কক্সবাজার, কুয়াকাটাসহ দেশের সব পর্যটন এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে। এ সময় কেউ উচ্চ স্বরে গাড়ির হর্ন বাজালে ও বেপরোয়া গতিতে গাড়ি বা মোটরবাইক চালালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সভায় উপস্থিত খ্রিষ্টান ধর্মীয় নেতারা বড়দিন উপলক্ষে পুলিশের গৃহীত ব্যবস্থায় সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ধন্যবাদ জানান।

এ সময় অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. আকরাম হোসেন, স্পেশাল ব্রাঞ্চের অতিরিক্ত আইজিপি খোন্দকার রফিকুল ইসলাম, সেন্ট ম্যারিস ক্যাথিড্রাল চার্চের পাল পুরোহিত ফাদার আলবার্ট রোজারিও, বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্মল রোজারিও, যুগ্ম মহাসচিব জেমস সুব্রত হাজরা ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি এবং জেলার পুলিশ সুপাররা অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন। আরটিভি