News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

নোবেল শান্তি পুরস্কার ট্রাম্পকে উৎসর্গ করলেন মারিয়া

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিবিধ 2025-10-11, 9:57am

579c6c701a4c4ccc905f268b0dec5e830b0dcdf8b6309247-7e6ff67191c63d07f5ffee0374025d921760155054.jpg




শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তা উৎসর্গ করেছেন ভেনেজুয়েলার বিরোধীদলীয় নেতা ও মানবাধিকারকর্মী মারিয়া করিনা মাচাদো।

স্থানীয় সময় শুক্রবার (১০ অক্টোবর) নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে নোবেল কমিটি এই বছরের শান্তি পুরস্কারের জন্য মারিয়া করিনা মাচাদোকে নির্বাচিত করেছে।

গেল কয়েক মাস ধরে গণমাধ্যমগুলোতে শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পের কথা ব্যাপকভাবে প্রচারিত হলেও তার নাম চূড়ান্ত তালিকায় স্থান পায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে মাচাদো তার নোবেল পুরস্কার উৎসর্গ করেছেন।

৫৮ বছর বয়সি শিল্প প্রকৌশলী মারিয়া করিনা ২০২৪ সালে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী জোটের মনোনীত প্রার্থী হন। কিন্তু দেশটির শাসকগোষ্ঠী ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আদালতের মাধ্যমে তার প্রার্থিতা বাতিল করে দেয়। যে কারণে ২০১৩ সাল থেকে দেশটিতে ক্ষমতায় থাকা নিকোলাম মাদুরোকে নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেননি তিনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে মারিয়া করিনা মাচাদো বলেন, ‘আমি ভেনেজুয়েলার নিপীড়িত জনগণ এবং আমাদের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করার জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে এই পুরস্কার উৎসর্গ করছি!’

এদিকে শান্তিতে নোবেল না পেয়ে ক্ষোভে ফুঁসছে হোয়াইট হাউস। এ সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ওয়াশিংটন। ঘোষণার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র স্টিভেন চুং বলেন, ‘নোবেল কমিটি প্রমাণ করেছে, তারা শান্তির চেয়ে রাজনীতিকে অগ্রাধিকার দেয়।’ তিনি দাবি করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শান্তিচুক্তি, যুদ্ধবিরতি ও মানবজীবন রক্ষায় যে ভূমিকা রেখেছেন, তা অতুলনীয়।

দ্বিতীয় মেয়াদের নয় মাসে নিজেকে শান্তির প্রতীক হিসেবে তুলে ধরেছিলেন ট্রাম্প। ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রবিরতি প্রচেষ্টাকে নিজের কৃতিত্ব হিসেবে প্রচার করে তিনি পুরস্কারের দাবিও তুলেছিলেন। তবে নোবেল কমিটির ভাষ্যে, ট্রাম্পের প্রচারণা নয়, সাহসী মানবাধিকার রক্ষকদের স্বীকৃতি দিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান ইয়র্গেন ওয়াতনে ফ্রিডনেস বলেন, যখন স্বৈরাচারীরা ক্ষমতা দখল করে, তখন যারা ভয় না পেয়ে রুখে দাঁড়ান, তারাই প্রকৃত শান্তির দূত। তিনি বলেন, মাচাদোর অবস্থান লাখো মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে, যা রাজনৈতিক প্রচারের চেয়ে অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ।