News update
  • US Issues Travel Alert for Bangladesh Ahead of Election     |     
  • Air ambulance carrying bullet-hit Hadi flies for Singapore     |     
  • Can Dhaka’s arms recovery drive ensure peaceful polls?     |     
  • ‘Unhealthy’ air quality recorded in Dhaka Monday morning     |     
  • BD peacekeepers' deaths: UN chief calls Dr. Yunus, offers condolence     |     

ইইউ এর নির্বাহী শাখা পরিবেশ বিষয়ক উচ্চাভিলাষী প্রস্তাব দিয়েছে

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক জীববৈচিত্র 2022-06-23, 7:41am




ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাহী শাখা বুধবার যুগান্তকারী পরিবেশ বিষয়ক প্রস্তাব তুলে ধরেছে। এটি একটি খসড়া আইন যা ২০৩০ সালের মধ্যে ইইউ-এর কীটনাশক ব্যবহার অর্ধেক করে দেবে এবং এই আইন ভূমি, সমুদ্র ও নদী পুনরুদ্ধার করতে কাজ করবে।

খসড়া আইনটির লক্ষ্য আগামী আট বছরের মধ্যে ইউরোপের ক্ষয়প্রাপ্ত ভূমি ও জলপথের ২০ ভাগ পুনরুদ্ধার করা। ইউরোপীয় কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্রান্স টিমারম্যানস বলেছেন যে এটি এমন এক পদক্ষেপ যা ঐ অঞ্চলের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, "আমরা একটি আইনের প্রস্তাব করছি যাতে সমস্ত সদস্য রাষ্ট্রকে প্রকৃতি পুনরুদ্ধার করতে হবে, আমাদের প্রকৃতির ৮০ ভাগ মেরামত করতে হবে যা খারাপ অবস্থায় আছে এবং আমাদের শহর, বন, কৃষি জমি, সমুদ্রের হ্রদ এবং নদী- আমাদের নাগরিকদের যা প্রয়োজন তা ফিরিয়ে আনতে হবে।"

অন্যান্য লক্ষ্যগুলির মধ্যে, কমিশনের প্রস্তাবটি ২০৩০ সালের মধ্যে রাসায়নিক এবং অন্যান্য বিপজ্জনক কীটনাশকের ব্যবহার অর্ধেক করে দেবে এবং পার্ক ও খেলার মাঠের মতো জায়গায় সেগুলি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করবে। এটি ২৫০০০ কিলোমিটার নদী পুনরুদ্ধার করবে যাতে তারা তাদের প্রাকৃতিক গতিপথ ধরে প্রবাহিত হয়।

পরিবেশবাদী দলগুলো এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে।

একটি অলাভজনক সবুজ ছাতা অর্থাত্ ইউরোপীয় পরিবেশ ব্যুরোর জীববৈচিত্র্য নীতি বিষয়ক কর্মকর্তা লরা হিল্ড বলেছেন, "সামগ্রিক প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত ইতিবাচক" ৷

তিনি বলেন "আমরা সত্যিই খুশি যে কমিশন একটি জোরালো প্রস্তাব নিয়ে এসেছে যা সত্যিই ধ্বংস হয়ে যাওয়া ইকোসিস্টেমগুলিকে ফিরিয়ে আনার এবং যাদের এটি প্রয়োজন তাদের জন্য এটি উন্নত করার সম্ভাবনা রাখে"।

হিল্ড এবং সক্রিয়বাদীরা বলছেন, কিছু ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করা দরকার, যেমন, সামুদ্রিক পুনরুদ্ধার এবং কীটনাশক ব্যবহারের লক্ষ্যগুলি। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।