News update
  • DG Health Services gives 12 directives to treat dengue cases     |     
  • Stock market shows recovery as investors back: DSE chairman     |     
  • BB to appoint administrators to merge troubled Islami banks     |     
  • Bangladesh Bank allows loan rescheduling for up to 10 years     |     
  • Guterres Urges Leaders to Act as UNGA Week Begins     |     

মাগুরায় শিশু ধর্ষণে অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক অপরাধ 2025-03-13, 10:28pm

retertww-2f401a991d748af183b29769b3cfb77b1741883286.jpg

মাগুরায় ধর্ষণে অভিযুক্তদের বাড়িতে আগুন। ছবি ভিডিও থেকে নেয়া



মাগুরায় সেই শিশুকে ধর্ষণ ও মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তদের বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। এদিকে, এশার নামাজের পর জানাজা শেষে নিজ আদি নিবাস শ্রীপুরের সোনাইকুন্ডীতে শিশুটির দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মাগুরা পৌর এলাকায় ধর্ষণে অভিযুক্তদের বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। 

এর আগে সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে শিশুটির মরদেহ মাগুরা স্টেডিয়ামে পৌঁছে। শহরের নোমানী ময়দানে শিশুটির প্রথম জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার নামাজের পরপরই অভিযুক্তদের বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেন স্থানীয়রা। 

এদিন দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিএমএইচের সর্বাধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে। দুবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

পুলিশ ও শিশুটির পরিবার সূত্রে জানা যায়, কয়েক দিন আগে বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল শিশুটি। গত বৃহস্পতিবার অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার বোনের শাশুড়ি। এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। শিশুটির শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। সংকটাপন্ন অবস্থায় শিশুটিকে গত শনিবার সন্ধ্যায় সিএমএইচে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই আজ শিশুটি মারা যায়।

গত শনিবার শিশুটিকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন তার মা। মামলায় শিশুটির ভগ্নিপতি, বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।