News update
  • CA Yunus pays homage to Liberation War martyrs on Victory Day     |     
  • Bangladesh capital market extends losing streak for second day     |     
  • Bangladesh celebrates Victory Day Tuesday     |     
  • 'Different govts presented history based on their own ideologies': JU VC     |     

অগ্রগতি না হলে ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কো রুবিও

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2025-04-18, 6:34pm

rr234234-4f0f16823900b43ad9bb09caef799ef01744979680.jpg




অগ্রগতি না হলে ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কো রুবিও

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আলোচনায় অগ্রগতি না হলে শান্তি আলোচনা থেকে সরে যাবে যুক্তরাষ্ট্র। প্যারিসে ইউরোপীয় ও ইউক্রেনীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) এমনটাই জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। খবর বিবিসির।

প্রতিবেদন মতে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর স্পষ্ট লক্ষণ না দেখা গেলে কয়েকদিনের মধ্যে মধ্যস্থতা থেকে সরে আসবে যুক্তরাষ্ট্র। তার কথায়, ‘আমরা সপ্তাহর পর সপ্তাহ বা মাসের পর মাস ধরে চেষ্টা চালাব না। যুক্তরাষ্ট্রের আরও অনেক ইস্যু আছে যেগুলোর ওপর নজর দেয়া উচিৎ।’

তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ চলছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা নেয়ার পর এই সংঘাতের অবসানে মধ্যস্থতার চেষ্টা করছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। কয়েক দফার আলোচনার পর যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে। তবে রাশিয়া এখনও এ বিষয়ে সম্মতি জানায়নি।

ইউক্রেনের পুনর্গঠনের জন্য একটি বিনিয়োগ তহবিল গড়ার লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে ওয়াশিংটন ও কিয়েভের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। ট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী ইউক্রেনের খনিজ সম্পদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবেশাধিকার নিশ্চিতের প্রথম ধাপ হতে যাচ্ছে এটি।

এদিন ইউক্রেন-রাশিয়া সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি নিয়ে বৈঠক প্যারিসে ইউরোপীয় নেতাদের সাথে বৈঠক করেন মার্কো রুবিও। শুক্রবার এ নিয়ে তিনি সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমাদের খুব দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং আমি কয়েক দিনের কথা বলছি। এর মধ্যে এটা সম্ভব কি না তা আমাদের জানতে হবে।’

 যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে রুবিও বলেন, ‘যদি সেটা সম্ভব না হয়, তাহলে আমরা সরে যাব।’ প্রেসিডেন্ট (ট্রাম্প) এই বিষয় খুবই দৃঢ়ভাবে অনুভব করেন। তিনি এর জন্য অনেক সময় ও শক্তি উৎসর্গ করেছেন...এটি গুরুত্বপূর্ণ। আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে, যা আরও মনোযোগের দাবি রাখে।’