News update
  • Guterres Urges Leaders to Act as UNGA Week Begins     |     
  • BNP to go door to door for hearts and votes     |     
  • Chittagong port tariffs increased up to 50 per cent     |     
  • Rising Heat Cost Bangladesh $1.8 Billion in 2024     |     
  • Stocks extend gains; turnover drops in Dhaka, rises in Ctg     |     

‘তুমি কে আমি কে, আছিয়া-আছিয়া’ স্লোগানে উত্তাল ঢাবি-চবি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2025-03-09, 11:43pm

img_20250309_234034-064caef1afbe847a47632c29dbc969071741542218.jpg




মাগুরায় ৮ বছরের শিশু আছিয়াসহ দেশজুড়ে ধর্ষণে অভিযুক্তদের দ্রুত সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকরের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলে উত্তাল হয়ে উঠেছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

রোববার (৯ মার্চ) সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের কয়েকশ শিক্ষার্থী ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের ব্যানারে রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে মশাল মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করেন। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে মশাল মিছিল নিয়ে ভিসি চত্বর হয়ে বিভিন্ন হলের সামনে দিয়ে শাহবাগ হয়ে মিছিল নিয়ে রাত ৯টার দিকে আবারও রাজু ভাস্কর্যের সামনে যান। 

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে এবং শেখ হাসিনা হলের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব হলের সাধারণ শিক্ষার্থীরা যোগ দেন। তারা ধর্ষণের অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।

এ সময় শিক্ষার্থীরা, ‘রশি লাগলে রশি নে, ধর্ষকদের ফাঁসি দে’, ‘তুমি কে আমি কে আছিয়া আছিয়া’, ‘জাস্টিস জাস্টিস উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘জ্বালোরে জ্বালো আগুন জ্বালো’, ‘অ্যাকশন অ্যাকশন ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘আমার বোনের কান্না আর না আর না’ এসব স্লোগান দেন। পরে শিক্ষার্থীরা জিরো পয়েন্টে সমবেত হয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।

সমাবেশে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক খান তালাত রাফি বলেন, যারা ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেককে দ্রুত সময়ের মধ্যে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। জুলাই আন্দোলনে যেভাবে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে এসেছিল একইভাবে নেমে আসবে আমাদের বোনদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে।

সবার আগে আমরা নারীদের নিরাপত্তার দাবি করে আরেক শিক্ষার্থী নুসরাত বলেন, আমরা সবসময় কথা বলি নারীর ক্ষমতায়ন, নারীর অধিকার নিয়ে। কিন্তু নারীদের কোনো নিরাপত্তা নাই।

ধর্ষণের জন্য শুধু ধর্ষক দায়ী আর কেউ নয় মন্তব্য করে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, যতদিন পর্যন্ত ধর্ষকদের শাস্তি হবে না, ঘরে কিংবা ঘরের বাইরে কোনো জায়গায় নারী সুরক্ষিত নয়। যতদিন পর্যন্ত আমরা ধর্ষণের জন্য নারীদের দায়ী করব ততদিন পর্যন্ত ধর্ষণ হতেই থাকবে। 

ধর্ষণ আইনের সংস্কারের দাবি করে নওশীন তাবাসসুম যুথি বলেন, অনেক ধর্ষককে দেখেছি অপরাধ করার পর জামিন পেয়ে গেছে। ধর্ষণের যে আইনের জটিলতা রয়েছে, বাংলাদেশের আমরা সর্বপ্রথম এই আইনের সংস্কার চাই। দর্শকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নয়, এক নম্বর শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চাই। 

আরটিভি



‘তুমি কে আমি কে, আছিয়া-আছিয়া’ স্লোগানে উত্তাল ঢাবি-চবি