News update
  • UN agencies reject Israeli plan to use aid as ‘bait’ over Gaza     |     
  • EU’s Ocean Leadership Faces Test as Treaty Clock Ticks     |     
  • OIC Condemns Ecuador’s Opening of a Diplomatic Office in Al-Quds     |     
  • No escape, death follows families in Gaza wherever they go     |     
  • Armed forces' magistracy powers extended by 60 days     |     

রাজধানীর ৫ হাজার শিক্ষার্থীকে পুরস্কার দিলো বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2025-05-09, 5:07pm

img_20250509_170326-daaaf64ab48e8ea559d4edf8e444c8311746788822.jpg




বইপড়া কর্মসূচিতে কৃতিত্বপূর্ণ অংশগ্রহণের জন্য ঢাকা মহানগরের ৭৫টি স্কুলের ৫ হাজার ৯৪ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করেছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও গ্রামীণফোন।

শুক্রবার (৯ মে) বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী উৎসবে শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কারের বই তুলে দেওয়া হয়।

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের উদ্যোগে এবং গ্রামীণফোনের পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রথম দিনে (শুক্রবার) ৩১টি স্কুলের ২ হাজার ৫৬৩ জন শিক্ষার্থী চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার গ্রহণ করে। শনিবার (১০ মে) দ্বিতীয় দিনে আরও ২ হাজার ৫৩১ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কার দেওয়া হবে।

অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, অর্থনীতিবিদ ও গণনীতি বিশ্লেষক দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি ও প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের, গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, যাদুশিল্পী জুয়েল আইচ, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক আফসানা বেগম, অভিনেতা ও লেখক খায়রুল আলম সবুজ এবং বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের পরিচালক শামীম আল মামুন।

পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেন, পাঠ্যবই মানে চাকরি; কিন্তু পৃথিবীর সেরা লেখকদের বইয়ে রয়েছে আনন্দ ও আলোর সন্ধান।

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, সরকার শিক্ষা সংস্কারে উদ্যোগ নিচ্ছে না। একটি মানসম্পন্ন ও বৈষম্যহীন শিক্ষা কাঠামোর প্রয়োজন।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আজকের পাঠকরা যদি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়, তাহলে তারা আগামীতে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে পারবে।

গ্রামীণফোনের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স প্রধান তানভীর মোহাম্মদ বলেন, মানুষের মানসিক উৎকর্ষে বই পড়ার বিকল্প নেই। এই কর্মসূচির অংশ হতে পেরে আমরা গর্বিত।

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি অধ্যাপক মুহাম্মদ আলী নকী বলেন, ভালো বই শুধু গল্পই বলে না, পাঠকের কথাও শোনে। যারা বই পড়ে, তারা জীবনের গভীরতা অনুভব করতে পারে।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যুগ্ম পরিচালক মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ সুমন।

প্রসঙ্গত, এ বছর ঢাকা মহানগরের ৭৫টি স্কুল থেকে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী এই বইপড়া কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে। সেখান থেকে নির্বাচিত ৫ হাজার ৯৪ জন শিক্ষার্থীকে ‘স্বাগত’, ‘শুভেচ্ছা’, ‘অভিনন্দন’ ও ‘সেরাপাঠক’—এই চার ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। 

এ ছাড়া সেরাপাঠকদের মধ্যে প্রতি ১০ জনে একজনকে লটারির মাধ্যমে বিশেষ পুরস্কারও দেওয়া হচ্ছে।

আরটিভি