News update
  • Dhaka’s Per Capita Income Rises to USD 5,163     |     
  • DSE turnover dips 18% despite weekly gains in key indices     |     
  • 65 Nations Sign UN Treaty to Combat Cybercrime Globally     |     
  • Dhaka’s air quality ‘unhealthy’ 5th worst in world Saturday     |     
  • Dhaka’s air recorded unhealthy on Friday morning     |     

ক্রিকেটের স্বার্থে বিনা পারিশ্রমিকেও কাজ করতে প্রস্তুত রফিক

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্রিকেট 2024-08-14, 11:20am

affasfa-2a8c5d9908e7baed62476050f1ed55e11723612852.jpg




দেশের ক্রিকেটের স্বার্থে বিনা পারিশ্রমিকেও কাজ করতে প্রস্তুত মোহাম্মদ রফিক। তরুণ ক্রীড়া উপদেষ্টাকে নিয়েও বেশ আশাবাদী তিনি। এছাড়া এই মুহূর্তে দেশের ক্রিকেট বাঁচাতে সেনা কর্মকর্তাদের বিসিবিতে অন্তর্ভুক্তি জরুরি, নারী বিশ্বকাপ হাতছাড়া হলে অনেক পিছিয়ে যাবে বাংলাদেশের ক্রিকেট এমনটাই মনে করেন সাবেক এই ক্রিকেটার। আর বোর্ড থেকে শুধু সভাপতি নয় বিতর্কিত পুরো প্যানেলটাই পরিবর্তন করা উচিৎ বলে মন্তব্য করেন রফিক।

ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা নাকি অর্থের লোভ। অনেকের মতেই ক্রিকেটকে পুঁজি করে কাড়ি কাড়ি অর্থ কামানোই বোর্ড পরিচালকদের লক্ষ্য। আর তাদের কারণেই বঞ্চিত হয়েছেন প্রকৃতি ক্রিকেট প্রেমীরা। এই বঞ্চিতদের একজন মোহাম্মদ রফিক।

বাংলাদেশের ক্রিকেটের সুদিনের ভিত্তি গড়ে দিয়েছিলেন রফিকদেরমতো ক্রিকেটাররা। অথচ খেলোয়াড়ি জীবন শেষে পাপন আমলে তারা কখনোই সুযোগ পাননি দেশের ক্রিকেটের জন্য কাজ করতে। এবার পরিবর্তন হয়েছে দেশ। ডাক আসলে ক্রিকেটের স্বার্থে বিনা পারিশ্রমিকেও কাজ করতে প্রস্তুত তারা।

বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ রফিক বলেন, 'ঐ সময় ছিলাম, এখন বাংলাদেশের ক্রিকেটের অবস্থা খারাপ তবে আমরা এখনও আছি। তারা যদি বলে আসেন আমাদের সাহায্য লাগবে তাহলে কিন্তু আমরা সাহায্যের জন্য বসে আছি। আমরা বলি না যে আমাদের টাকা-পয়সা দেন। আমরা ক্রিকেটের খারাপ সময়েও আছি।'  

ছাত্রদের হাত দিয়ে ঘটা ঐতিহাসিক বিপ্লবের পর রদবদল হচ্ছে দেশের বিভিন্ন সেক্টরে। বাদ যাচ্ছে না ক্রীড়াঙ্গনও। দীর্ঘদিন চেয়ার আঁকড়ে ধরে রাখা ফেডারেশন কর্তারাও আছেন আত্মগোপনে। অভিভাবকহীন বিসিবিও। কিছুদিন বাদেই আবার নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এমন অবস্থায় দেশের ক্রিকেটকে বাঁচাতে সেনা কর্মকর্তাদের এগিয়ে আসার আহবান রফিকের।

মোহাম্মদ রফিক বলেন, 'সামনে কিন্তু নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আমরা চাচ্ছি এই টুর্নামেন্টটা যেন বাংলাদেশেই হয়। তাই আমি মনে করি সেনা কর্মকর্তারা যত তাড়াতাড়ি এইখানে আসবে দেশের ক্রিকেটের জন্য তত ভালো হবে। এবং আইসিসি এই টুর্নামেন্টটা এইখানেই আয়োজন করার অনুমতি দেবে।'

দীর্ঘ এক যুগ ধরে বিসিবির দায়িত্বে নাজমুল হাসান পাপনের কমিটি। এতো বছরেও সাফল্যের খাতায় নেই বলার মতো কিছুই। দেশের ক্রিকেটের বিভিন্ন সেক্টরে নানা অভিযোগ থাকলেও সমাধান হয়নি কখনোই। তাই পাপন না থাকলেও বাকিদের দিয়ে দেশের ক্রিকেটের ভবিষ্যত ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম বলে মত রফিকের।

রফিক বলেন, 'কত বড় একটা ঝামেলা হল। তবে বিসিবি'তে তো একটাও ঢিল মারেনি। আমরা সকলেই ক্রিকেটটা পছন্দ করি। তাই কিন্তু বিসিবি'র কোন ক্ষতি হয়নি। তবে আমি মনে করি, একজন পরিবর্তন হলে হবে না। পুরোটাই তার দল। ফলে পুরোটাই পরিবর্তন করা উচিত। তারা তো ছিল, দেখেন তারা কী করেছে ক্রিকেটের জন্য!'

পাপনের জায়গায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা হয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া। সময় দিলে তরুণ এই উপদেষ্টাও দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাবে বলে বিশ্বাস মোহাম্মদ রফিকের।  সময় সংবাদ