News update
  • CA Yunus pays homage to Liberation War martyrs on Victory Day     |     
  • Bangladesh capital market extends losing streak for second day     |     
  • Bangladesh celebrates Victory Day Tuesday     |     
  • 'Different govts presented history based on their own ideologies': JU VC     |     

হত্যা মামলার আসামি হয়েও আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ইমিগ্রেশনের ব্যাখ্যা 

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2025-05-08, 2:32pm

45435345-b65d7faa4d69c36f15abca10ff057f441746693166.jpg




জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের ৯ মাস পর দেশ ছেড়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। বুধবার (৭ মে) দিবাগত রাত ৩টা ৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের টিজি ৩৪০ নম্বর ফ্লাইটে তিনি দেশ ছাড়েন। এদিকে, তার বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনকেন্দ্রিক একটি হত্যা মামলা আছে বলে তথ্য আছে। যখন জুলাই গণহত্যার বিচার চলছে দেশে, ঠিক তখন এরকম একটি হত্যা মামলার আসামি হয়েও কীভাবে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পার করতে সক্ষম হলেন তিনি, তা নিয়ে ইতোমধ্যে উঠে গেছে প্রশ্ন। 

অবশ্য, এরই মধ্যে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, মূলত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে গেছেন আবদুল হামিদ। দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা না থাকায় যেতে দেওয়া হয়েছে তাকে।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, গতকাল রাত ১১টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ। সেখানে যাওয়ার পর ইমিগ্রেশনে প্রয়োজনীয় যাচাইবাছাই শেষে দেশ ছাড়ার সবুজ সংকেত পান তিনি। 

প্রসঙ্গত, অন্তত একটি হত্যা মামলা থাকার তথ্য রয়েছে সাবেক এ রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে। গত ১৪ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ সদর থানায় তার বিরুদ্ধে এই মামলাটি দায়ের হয়। মামলাটিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, ওবায়দুল কাদেরের নামও রয়েছে।

১৪ জানুয়ারি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ওই মামলা হওয়ার আগে কিশোরগঞ্জ জেলায় আওয়ামী লীগ নেতাদের আসামি করে প্রায় অর্ধশত মামলা হয়। তবে, সেই মামলাগুলোর কোনোটিতেই আবদুল হামিদকে আসামি করা হয়নি।  

আবদুল হামিদ প্রথম মেয়াদে ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল এবং দ্বিতীয় মেয়াদে দেশের ২১তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ২০১৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি। এর আগে, ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ডেপুটি স্পিকার দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর নবম জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসেবে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন তিনি। আরটিভি