News update
  • CA Yunus pays homage to Liberation War martyrs on Victory Day     |     
  • Bangladesh capital market extends losing streak for second day     |     
  • Bangladesh celebrates Victory Day Tuesday     |     
  • 'Different govts presented history based on their own ideologies': JU VC     |     

পুলিশের হাতে ‘মারণাস্ত্র’ না রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2025-05-12, 8:51pm

53453423-04c8034562d765b710117db0b8010c781747061518.jpg




স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, পুলিশের হাতে চাইনিজ রাইফেল, সাব-মেশিন গান, ৯ এমএম পিস্তলের মতো ‘মারণাস্ত্র’ না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।  মারণাস্ত্র থাকবে শুধু এপিবিএনের (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন) কাছে। পুলিশের কাছে থাকা মারণাস্ত্র জমা দেওয়া হবে।

আজ সোমবার (১২ মে) আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির নবম সভা শেষে সাংবাদিকদের এই সিদ্ধান্তের কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন মহল থেকে পুলিশের হাতে প্রাণঘাতী অস্ত্র না রাখার দাবি ওঠে। গত ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ডিসি সম্মেলনেও একাধিক ডিসি পুলিশের হাতে এ ধরনের অস্ত্র না রাখার সুপারিশ করেছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘মারণাস্ত্র শুধু থাকবে এপিবিএনের হাতে। পুলিশের অভিযানে যেতে মারণাস্ত্রের প্রয়োজন নেই।’

কবে থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে– এ প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী  বলেন, ‘আজ শুধু সিদ্ধান্ত হয়েছে। যেকোনো সিদ্ধান্ত সঙ্গে সঙ্গে বাস্তবায়ন হয় না। কিছুটা সময় লাগবে। পুলিশের হাতে কোন কোন ধরনের অস্ত্র রাখা যাবে, কীভাবে কাজ করবে সেসব বিষয় ঠিক করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।’

র‌্যাব পুনর্গঠন নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘র‌্যাব এখনকার নামে থাকবে কিনা, বর্তমান পোশাক থাকবে কিনা, পুনর্গঠন কীভাবে হবে–এসব পর্যালোচনা করতে একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সরকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজকে। এ কমিটি হবে পাঁচ থেকে ছয় সদস্যের। বিভিন্ন বাহিনী থেকে কমিটির সদস্য করা হবে। এ কমিটি চাইলে সদস্য সংখ্যা বাড়াতে পারবে। এই কমিটি র‌্যাবের নাম থাকবে কি থাকবে না, তাদের কার্যক্রম কেমন হবে এসব ঠিক করবে।’