News update
  • Bangladesh Faces $1.25 Billion Export Loss from US Tariffs     |     
  • Israel Expands Gaza Assault as UN Warns of ‘Genocide’     |     
  • World Ozone Day Highlights Progress and Future Action     |     
  • DG Health Services gives 12 directives to treat dengue cases     |     
  • Stock market shows recovery as investors back: DSE chairman     |     

ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকদের কাছে টানতে সাজছে কক্সবাজার

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক পর্যটন 2025-03-28, 5:46pm




ঈদুল ফিতরের টানা ছুটিতে পর্যটকদের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে পর্যটন নগরী কক্সবাজার। তাই হোটেল মোটেল রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ থেকে শুরু করে বার্মিজ পণ্যের দোকান সবখানে চলছে মেরামত কিংবা সাজ-সজ্জার কাজ। এরইমধ্যে তারকামানের অনেক হোটেলের রুম বুকিং হয়েছে শতভাগ। আর পর্যটকদের সমুদ্রস্নানে নিরাপত্তায় প্রস্তুতি নিয়েছে লাইফ গার্ড সংস্থাও।

নীল সমুদ্র, পাহাড়ের ছায়া, সুবিস্তৃত বালিয়াড়ি, সব মিলিয়ে কক্সবাজার যেন প্রকৃতির এক খোলা চিত্রকর্ম। এমন সৌন্দর্য মুগ্ধ করে সবাইকে। সবার প্রত্যাশা এবারও টানা ছুটিতে কক্সবাজারে সমাগম হবে লাখো পর্যটকের। তাই সবখানে চলছে প্রস্তুতি। বিশেষ করে, সাগরপাড়ের শামুক-ঝিনুক, আচার কিংবা শুঁটকির দোকানে বেড়েছে ব্যস্ততা।

লাবণী পয়েন্টের বার্মিজ পণ্যের ব্যবসায়ী আব্দু রশিদ বলেন, ‘রমজানে পর্যটক না থাকায় দোকানের মেরামতের কাজ করেছি। এখন নতুন নতুন পণ্য যেমন আচার, বাচ্চাদের খেলনা, জুতা, কাপড় এগুলো সাজানোর কাজ করছি। আশা করি এবারের ঈদে ভালো ব্যবসা হবে।’

সুন্দরবন শুঁটকি দোকানের ব্যবসায়ী শরিফ বলেন, ‘প্রচুর পরিমাণ লইট্টা, ছুরিসহ ১০ ধরনের শুঁটকি দোকানে তুলেছি। ঈদের ছুটিতে পর্যটকরা কক্সবাজার এলে এসব শুঁটকি কিনবে। এজন্য প্যাকেটজাতের কাজ করছি।’

 এদিকে, রমজানে পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট পর্যটক শূন্য। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানগুলোতে চলছে মেরামতের কাজ। একই সঙ্গে সাজানো হচ্ছে নতুন রঙে। আর টানা ছুটিতে তারকামানের অনেক হোটেলের রুম বুকিং শতভাগ হয়েছে বলে জানিয়েছে হোটেল কর্তৃপক্ষ।

হোটেল সী-গালের ম্যানেজার এনায়েত উল্লাহ বলেন, ‘ঈদুল ফিতরের পরপর দুদিন পুরো হোটেলের শতভাগ রুম বুকিং হয়েছে। এখন এর পরের তারিখগুলোর রুম বুকিং চলছে। আশা করি, ঈদের পরবর্তী সপ্তাহখানেক পর্যন্ত কক্সবাজারে পর্যটকে ভরপুর থাকবে।’

হোটেল কক্স-টুডের ব্যবস্থাপক আবু তালেব শাহ বলেন, ‘হোটেলে মেরামতের কাজ থেকে শুরু করে সুইমিং পুল পরিষ্কার এবং রুমগুলোতে রঙের কাজ শেষ হয়েছে। এখন পুরোপুরি প্রস্তুত পর্যটকদের স্বাগত জানাতে। রুম বুকিংও হচ্ছে।’

অন্যদিকে পর্যটকদের সমুদ্রস্নানে নিরাপত্তায় প্রস্তুতি নিয়েছে লাইফ গার্ড সংস্থাও। সী সেফ লাইফ গার্ড সংস্থার সিনিয়র লাইফ গার্ড কর্মী জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘রমজানে কক্সবাজারে পর্যটক ছিল না বললেই চলে। এ সুযোগে লাইফ গার্ড কর্মীরা দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিজেদের ট্রেনিং কার্যক্রমও চালিয়েছে। এখন ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের সেবা দিতে সবাই প্রস্তুত। সময় সংবাদ