News update
  • Depositors stranded as Sammilito Islami Bank is in liquidity crisis     |     
  • BNP faces uphill task to reach seat-sharing deal with allies     |     
  • Bangladesh rejects India’s advice; vows free, fair polls     |     
  • Hadi’s condition very critical: Singapore Foreign Minister     |     
  • Asia-Pacific hunger eases, Gaza pipeline fixed, Europe hit by flu     |     

২০২৪ সালে রেকর্ড সংখ্যক অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু: আইওএম

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক প্রবাস 2025-03-22, 8:19pm

erer4543-96588f2b2b660a26bf4ec96bad6733071742653166.jpg




গত বছর (২০২৪ সালে) রেকর্ড সংখ্যক অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম)। সংস্থাটি জানিয়েছে, উন্নত জীবনের আশায় বিপদসঙ্কুল পথে ইউরোপে পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৯ হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে।

এশিয়া মহাদেশেই দুই হাজারের বেশি মারা গেছে। এছাড়া মৃত্যুর আরও একটি বড় কারণ ছিল সহিংসতা। আইওএম বলছে, গত বছর অন্তত ১০ শতাংশ অভিবাসনপ্রত্যাশী সহিংসতায় নিহত হন।

সংস্থাটি বলছে, ২০২৪ সালে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন যাত্রাপথে কমপক্ষে ৮ হাজার ৯৩৮ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী মারা গেছেন। ২০১৪ সাল থেকে অভিবাসীদের মৃত্যুর হিসাব রাখছে আইওএম। সে হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে সর্বোচ্চ সংখ্যক অভিবাসনপ্রত্যাশী মারা গেছেন।

আইওএম-এর মিসিং মাইগ্রেন্ট প্রজেক্ট অনুসারে, শুধু এশিয়া মহাদেশেই কমপক্ষে ২ হাজার ৭৭৮ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী মারা গেছেন, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ৬২৪ জন বেশি। মৃতদের একটি বড় অংশ ভূমধ্যসাগরের এশিয়া ও আফ্রিকান উপকূল থেকে ইউরোপের পথে পাড়ি দিতে গিয়ে প্রাণ হারান।

আইওএম বলছে, অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মৃত্যুর আরও একটি বড় কারণ ছিল সহিংসতা। সংস্থাটির হিসাব বলছে, ২০২৪ সালে যত অভিবাসনপ্রত্যাশী প্রাণ হারিয়েছেন। এর মধ্যে অন্তত ১০ শতাংশ গুলি, ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন। অনেক ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় বাহিনী সরাসরি এসব সহিংসতা চালিয়েছে।

আইওএমের একজন মুখপাত্র রয়টার্সকে জানান, বাংলাদেশ,ইরান, মিয়ানমার এবং মেক্সিকোতে এ ধরনের সহিংসতার জেরে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল সবচেয়ে বেশি।

মৃত্যুর এই সংখ্যা অগ্রহণযোগ্যে ও প্রতিরোধযোগ্য বলে অভিহিত করেছে জাতিসংঘ। আইওএমের মহাপরিচালক উগোশি ড্যানিয়েলস জানান, এ সংকট মোকাবিলায় একটি আন্তর্জাতিক ও সামগ্রিক নীতি প্রয়োজন।