News update
  • UNRWA Situation Report on Crisis in Gaza & Occupied West Bank     |     
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     

সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ: শ্রীলঙ্কাকে ৯-১ গোলে উড়িয়ে মিশন শুরু বাংলাদেশের

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ফুটবল 2025-07-11, 7:08pm

3657b4b8d827aee60995ff35bc49cdd0e1cdd3c06528fb94-1-51bbcb9d230728f22e6c2617a602fc4f1752239313.jpg




নারী ফুটবলে স্বপ্নের মতো সময় কাটাচ্ছে বাংলাদেশ। সিনিয়র কিংবা বয়সভিত্তিক; সব জায়গায় দাপট দেখাচ্ছে বাংলার বাঘিনীরা।

শুক্রবার (১১ জুলাই) শ্রীলঙ্কাকে ৯-১ গোলে উড়িয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের মিশন শুরু করলো আফঈদা খন্দকারের দল। হ্যাটট্রিক করেছেন সাগরিকা।

বসুন্ধরার কিংস অ্যারেনায় এদিন ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একক আধিপত্য ছিল বাংলাদেশের মেয়েদের। পুরো ম্যাচের চিত্রটা ছিল এমন যে, একের পর এক গোলে প্রতিপক্ষ শিবিরকে ধসিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশ। অথচ লাইভ সম্প্রচারে ধারাভাষ্যকাররা বলছেন, আজকের ম্যাচে মন খারাপ হতে পারে স্বর্না রানী মণ্ডলের। কারণ কী? সেটাও ব্যাখ্যা করলেন তারা। পুরো ম্যাচে লাইভ সম্প্রচারের ক্যামেরা খুব একটা খুঁজে পাচ্ছিল না বাংলাদেশের গোলরক্ষককে।

প্রথমার্ধে অবশ্য প্রতিপক্ষের জালে খুব বেশি বল জড়াতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। বিরতিতে যাওয়ার আগে ৩-০ গোলে এগিয়ে ছিল লাল সবুজরা। প্রতিপক্ষ শিবিরে বাকি ধসটা তারা নামিয়েছেন দ্বিতীয়ার্ধে।

এদিন ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে দারুণ এক ফ্রি-কিক থেকে দলকে প্রথম গোল এনে দেন স্বপ্না রানী। পরের গোলটিও আসতে খুব বেশি সময় লাগেনি। চতুর্থ মিনিটে বাঁ প্রান্ত ধরে আক্রমণে উঠে বক্সে ঢুকে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন মুনকি আক্তার। এরপর আক্রমণ অব্যাহত থাকলেও একের পর এক গোলের সুযোগ মিস করতে থাকে পিটার বাটলারের শিষ্যরা। শেষমেশ ৩৭তম মিনিটে গিয়ে সফল হয় তারা। ডানপ্রান্ত ধরে আক্রমণে উঠে গোলমুখে পাস দেন সিনহা জাহান শিখা। লঙ্কান গোলরক্ষের হাত ফসকে বল চলে যায় সাগরিকার কাছে। আলতো ছোঁয়ায় গোল আদায় করে নেন তিনি। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে চতুর্থ গোলটিও আদায় করে নিয়েছিল স্বাগতিকরা। তবে বল জালে জড়ালেও অফসাইডে বাতিল হয়ে যায় সেটি।

বিরতির পর মাঠে নেমে গোল উৎসবে মাতে বাটলারের শিষ্যরা। দ্বিতীয়ার্ধের তৃতীয় মিনিটেই চতুর্থ আদায় করে নেয় বাংলাদেশ। বাঁ প্রান্ত ধরে বক্সে ঢুকে গোলমুখে পাস দেন সাগরিকা। সহজ গোলের সুযোগ মিস করেননি মুনকিও। ৫০তম মিনিটে দলের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন শিখা। বাঁ কর্নার থেকে শান্তি মার্দির ক্রস গোলমুখে অরক্ষিত অবস্থায় পেয়ে পা বাড়িয়ে গোল আদায় করে নেন শিখা।

এক মিনিট পর সতীর্থের পাস দখলে নিয়ে চার ডিফেন্ডারের বাধা অতিক্রম করে বল জালে জড়ান সাগরিকা। ৫৮তম মিনিটে পূজা দাসের পাস গোলমুখে পেয়ে হ্যাটট্রিক তুলে নেন সাগরিকা। ৮৫তম মিনিটে কর্নার থেকে আসা বলে গোল আদায় করে নেন রুপা আক্তার। যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে শ্রীলঙ্কাকে একমাত্র গোলটি এনে দেন জেসোথারান। এক মিনিট পর লঙ্কানদের কফিনে শেষ পেরেকটি ‍ঠুকেন শান্তি মার্দি। তাতে ৯-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।