News update
  • Tarique Rahman to Return Home With Daughter on Dec 25     |     
  • ILO praises Bangladesh’s labour reforms, new milestones     |     
  • Depositors stranded as Sammilito Islami Bank is in liquidity crisis     |     
  • BNP faces uphill task to reach seat-sharing deal with allies     |     
  • Bangladesh rejects India’s advice; vows free, fair polls     |     

দেশে প্রথমবারের মতো গুগল পে চালু হচ্ছে আজ, মিলবে যেসব সুবিধা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 2025-06-24, 9:51am

5a4d23ca68112564f880b60d737f3b6837f501da6b121fba-9cde0a175e7d957438a7db1ccc15c2c51750737064.jpg




বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হতে যাচ্ছে গুগলের ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ‘গুগল পে’।

মঙ্গলবার (২৪ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এই সেবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন।

প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগলের সঙ্গে অংশীদার হয়ে এই সেবা চালু করছে সিটি ব্যাংক। সহযোগী হিসেবে থাকছে আন্তর্জাতিক কার্ড ব্র্যান্ড মাস্টারকার্ড ও ভিসা।

সিটি ব্যাংক গুগল পের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত হওয়া দেশের প্রথম ব্যাংক। নতুন এই সেবার ফলে দেশের গ্রাহকরা স্মার্টফোনে গুগল পে অ্যাপের মাধ্যমে আরও সহজ, দ্রুত ও নিরাপদ লেনদেন সুবিধা পাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রথম ধাপে শুধু সিটি ব্যাংকের মাস্টারকার্ড ও ভিসা কার্ডধারীরা তাদের কার্ড গুগল ওয়ালেটে যুক্ত করে গুগল পে ব্যবহার করতে পারবেন। ভবিষ্যতে অন্যান্য ব্যাংক যুক্ত হলে এই সুবিধা আরও বাড়বে।

গুগল পে ব্যবহার করে গ্রাহকরা দেশের যেকোনো পয়েন্ট-অব-সেল টার্মিনালে বা বিদেশে সহজেই অ্যান্ড্রয়েড ফোন ট্যাপ করে দ্রুত, নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন করতে পারবেন। এতে আলাদা করে কার্ড নিয়ে ঘোরার দরকার হবে না।

গুগল পে সেবা ব্যবহার করার জন্য গ্রাহকদের একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থাকা বাধ্যতামূলক। প্রথমে প্লে স্টোর থেকে গুগল পে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। এরপর অ্যাপে সিটি ব্যাংকের কার্ডের তথ্য দিয়ে কার্ডটি যুক্ত করতে হবে।

কার্ড যুক্ত হওয়ার পর গ্রাহকরা শুধু তাদের স্মার্টফোন ট্যাপ করেই মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড গ্রহণযোগ্য যেকোনো দোকান বা রেস্তোরাঁয় সহজে অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন। এই লেনদেনের জন্য গুগল কোনো ফি বা মাশুল নেয় না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গুগল পে চালু হলে দেশে ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থায় একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পেমেন্ট ইকোসিস্টেমে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়াও সহজ হবে।