News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

একাত্তরে পালিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নেতারা, চব্বিশেও: ফখরুল

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রাজনীতি 2025-03-25, 3:36pm

img_20250325_153418-98cb0c5d7ebd3604c7de6d5118dd3dfa1742895401.jpg




মুক্তিযুদ্ধকে অনেকেই ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করছেন মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, একাত্তরে হত্যাযজ্ঞে সহযোগীরা এখন গলা ফুলিয়ে কথা বলেন। এ ছাড়া সেসময় মানুষকে অরক্ষিত রেখে আওয়ামী লীগ নেতারা পালিয়ে গিয়েছিলেন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দুপুরে মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, অনেকেই মুক্তিযুদ্ধকে ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। পাকিস্তান গণহত্যার জন্য এখন পর্যন্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেনি। এ ছাড়া যারা হত্যাযজ্ঞে সহযোগিতা করেছেন, তারা এখন গলা ফুলিয়ে কথা বলছেন। কিন্তু ইতিহাসকে কেউ বিকৃত করতে পারবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, 

রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। মানুষকে অরক্ষিত রেখে কোনো দিকনির্দেশনা না দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতারা পালিয়ে গিয়েছিলেন। ২০২৪ সালের আগস্টেও তারা তাদের নেতাকর্মীদের রেখে হেলিকপ্টারে ভারতে পালিয়ে গেছেন।

‘আওয়ামী লীগ কখনো গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না। আওয়ামী লীগকে আর কোনো গণতান্ত্রিক সুবিধা দেয়ার কথা চিন্তা করতে পারি না’, যোগ করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ’৭১- এর সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা বেগম খালেদা জিয়া। যারা এই ইতিহাস জানেন না, তারাই জিয়াউর রহমানের অবদান নিয়ে প্রশ্ন তুলেন।

সংস্কার কোনো নতুন জিনিস নয় মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের পাহাড় নিয়ে এসেছে। এর অনেক কিছুই জনগণ বোঝে না। বিএনপি এর প্রত্যেকটা নিয়ে মতামত দিয়েছে দেশের মানুষের কাছে। প্রথম সংস্কার নিয়ে এসেছেন জিয়াউর রহমান। এরপরে মৌলিক সংস্কার করেছেন খালেদা জিয়া। এবারও রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফার সংস্কারের প্রস্তাবনা দিয়েছে বিএনপি।’

তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। গণতন্ত্রে প্রবেশ করতে নির্বাচন লাগবে। নির্বাচন পিছিয়ে দিতে নতুন করে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় কুতুব তৈরি হয়েছে, তারা বাংলাদেশকে নৈরাজ্যের দিকে নিতে চায়। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত হতে দিতে পারি না।’ সময়।