News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

সংবিধান ছুড়ে ফেলার কথা বললেই তা বাতিল হয়ে যায় না: রিজভী

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রাজনীতি 2025-07-04, 10:10pm

img_20250704_220841-ac00f9e36b7efb95191aa2fc0a54c6381751645423.jpg




সংবিধান ছুড়ে ফেলার কথা বললেই তা বাতিল হয়ে যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন তিনি।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) বিকেলে নীলফামারীর চৌরঙ্গীতে এক পথসভায় বর্তমান সংবিধান ছুড়ে ফেলার দাবি জানান জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এমন মন্তব্য করেন রিজভী।

তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সংযোজন-বিয়োজন করা গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা। কেউ সংবিধানকে ছুড়ে ফেলার কথা বললেই তো হলো না।

দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় কোনো ধরনের আপস করা হচ্ছে না জানিয়ে রিজভী বলেন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের প্রতিটি স্তরের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং অনৈতিক ও সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন।

বিএনপির এ নেতা বলেন, সম্প্রতি দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ৪ থেকে ৫ হাজার নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তগুলো ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির আলোকে গ্রহণ করা হয়েছে। বিশেষ করে বনানীতে যুবদলের এক নেতার নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ঘটনার পরপরই বহিষ্কার করা হয়েছে।

বিএনপি কখনও মাফিয়াতন্ত্র কিংবা সন্ত্রাসবাদকে প্রশ্রয় দেয়নি জানিয়ে রিজভী বলেন, দলের গঠনমূলক সংস্কার ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে, এতে কোনো রকম আপস নেই।

বিএনপির এ সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, যারা গণতন্ত্রের নামে স্বৈরাচারী দৃষ্টিভঙ্গি চাপিয়ে দিতে চায়, তাদের উদ্দেশ্য জনগণ বুঝে ফেলেছে। প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দিন, তাহলেই বোঝা যাবে–জনগণ কার পক্ষে রয়েছে।