News update
  • Logi-boitha of 2006 was the 1st reflection of Hasina’s fascism: Rizvi     |     
  • Economists express concern over bank merger; BB remains confident     |     
  • No response on request for Hasina’s extradition: Touhid Hossain     |     
  • Deep relations with US, economic ties with China: Touhid     |     
  • Recommendations on July Charter implementation submitted to CA     |     

গাজায় হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলা, হামাসের দাবি ‘ভয়াবহ যুদ্ধাপরাধ’

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-04-13, 1:30pm

rtretew535-cd6d2ec76118290ab1e2f4e3f12ccc1f1744529432.jpg




গাজা সিটির প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্র আল-আহলি ব্যাপটিস্ট হাসপাতালে ইসরায়েলি বিমান হামলায় আইসিইউ এবং সার্জারি বিভাগ সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে হামাস। 

অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, দুই তলা একটি ভবনে ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার পর হাসপাতাল ভবনে আগুন ও ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। হাসপাতালে থাকা রোগীদের দ্রুত সরে যেতে দেখা যায়। খবর বিবিসির।

একজন স্থানীয় সাংবাদিক জানিয়েছেন, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একটি ফোন কলের মাধ্যমে জরুরি বিভাগের এক চিকিৎসককে হাসপাতালে থাকা সকল রোগী ও আশ্রয়প্রার্থীদের ২০ মিনিটের মধ্যে সরিয়ে নিতে নির্দেশ দেয়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, অন্ধকার ভোরে চিকিৎসক, রোগী ও নারী-শিশুসহ বহু মানুষ হাসপাতাল এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছেন।

হামাসের দাবি, এটি ইসরায়েলের একটি ‘ভয়াবহ যুদ্ধাপরাধ’। গাজা সরকারের মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “আল-আহলি হাসপাতালটি শত শত রোগী ও চিকিৎসাকর্মীর আশ্রয়স্থল ছিল। সেখানে হামলা চালিয়ে ইসরায়েল একটি ভয়াবহ অপরাধ করেছে।”

তবে ইসরায়েল বলেছে, তারা এই হামলার বিষয়ে তদন্ত করছে। 

এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর নিশ্চিত করা যায়নি বলে জানিয়েছে গাজার জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ।

উল্লেখ্য, আল-আহলি হাসপাতাল যুদ্ধ শুরুর আগে একটি ছোট চিকিৎসা কেন্দ্র ছিল। এখন এটি গাজা সিটিতে একমাত্র কার্যকর হাসপাতাল, কারণ আল-শিফা এবং উত্তর গাজার অন্যান্য হাসপাতাল ধ্বংস হয়ে গেছে।

এর আগেও, ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে এই একই হাসপাতালে একটি বিস্ফোরণে শত শত মানুষ নিহত হয়। 

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ওই ঘটনার পর থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় ৫০ হাজার ৯৩৩ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ মার্চ থেকে শুরু হওয়া নতুন হামলায় প্রাণ গেছে অন্তত এক হাজার ৫৬৩ জনের।