News update
  • Syria crisis intensifies in shadow of Gaza war     |     
  • Heatwave killing 1 lakh chickens a day in BD: Poultry Assoc     |     
  • More than 100 inmates escape from Nigerian prison     |     
  • Economic Reporters demand withdrawal of ban on entry to BB      |     
  • 155 killed in Tanzania as heavy rains cause floods, landslides: PM     |     

জাতিসংঘে বৈশ্বিক শিক্ষার ওপর কোভিডের প্রভাব নিয়ে আলোচনা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক গবেষণা 2022-09-21, 8:16am

img_20220921_081947-7655a848fe4371590796d77b088cf90a1663726802.jpg




কোভিডের কারণে বিশ্বজুড়ে শিশুদের স্কুলে যাওয়া বিঘ্নিত হয়েছে। এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার কর্মীরা সোমবার বৈশ্বিক নেতাদের স্কুল ব্যবস্থাকে প্রাধান্য দিতে ও করোনার সময় কমে যাওয়া শিক্ষা খাতের বরাদ্দকে আগের পর্যায়ে ফিরিয়ে নিতে অনুরোধ জানিয়েছেন।

জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্ব নেতাদের বার্ষিক বৈঠকের আগে শিক্ষা খাতের রূপান্তর বিষয়ক এই সম্মেলনে প্রত্যাশা ছিল অংশগ্রহণকারী দেশগুলো আফ্রিকা থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র পর্যন্ত, সব দেশের শিশুদের জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দেবে।

দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে ১০ বছরের কম বয়সী শিশুদের ৭০ শতাংশই একটি সহজ ভাষায় লেখা গল্প পড়তে পারে না। বিশ্ব ব্যাংক, ইউনেসকো ও ইউনিসেফের এক যৌথ প্রতিবেদনে জানা গেছে, মহামারির আগের পর্যায়ের চেয়ে এই সংখ্যা ১৩ শতাংশ পয়েন্ট বেশি।

সম্মেলনে অংশ নেওয়া গণ্যমান্য ব্যক্তি ও শিক্ষার্থীরা জানান, এ সমস্যাগুলোর সমাধান করতে হলে মহামারির আগে যেসব সমস্যার অস্তিত্ব ছিল, সেগুলোর সমাধান আগে করতে হবে। ব্যয় বৃদ্ধি, মেয়ে শিশু ও বিকলাঙ্গ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে নীতির পরিবর্তন ও শিক্ষাদান প্রক্রিয়ার আধুনিকায়নের মাধ্যমে মুখস্থবিদ্যার চর্চার পরিবর্তে বুদ্ধিবৃত্তিক শিক্ষার ওপর জোর দিতে হবে।

ইউনেস্কোর মতে, কোভিড-১৯ এর কারণে দক্ষিণ আমেরিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার কিছু দেশে স্কুলগুলো ৭৫ সপ্তাহ বা তার চেয়েও বেশি সময় ধরে বন্ধ ছিল।

ইউনেসকো ও গ্লোবাল এডুকেশন মনিটরিং এর এক প্রতিবেদন মতে, ধনী দেশগুলোতে স্কুলগামী শিশুদের জন্য মাথাপিছু বার্ষিক বিনিয়োগ ৮ হাজার ডলারের মতো। দক্ষিণ আমেরিকার কিছু দেশে এটি ১ হাজার ডলার। তবে নিম্ন আয়ের দেশে এই হার ৩০০ ডলার এবং দরিদ্র দেশে মাত্র ৫০ ডলার।

নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মালালা ইউসুফজাই বলেন, প্রত্যেক দেশের উচিৎ তাদের বাজেটের ২০ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দেওয়া।

তিনি বলেন, ‘আপনারা প্রায় সবাই জানেন ঠিক কী করতে হবে। কৃপণের মতো ছোট ও স্বল্পমেয়াদী প্রতিশ্রুতি করবেন না।’ তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।