News update
  • Tarique Rahman returns home amid rapturous reception     |     
  • Home After 17 Years: Tarique Returns to Gulshan Residence     |     
  • Tarique Calls for United Effort to Build a Safe Bangladesh     |     
  • Tarique leaves for 300 feet area from airport     |     
  • BNP top leaders welcome Tarique Rahman on homecoming     |     

দ.এশিয়ায় সবচেয়ে বড় গোলাবারুদ ও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির প্রকল্প আদানির

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক অর্থনীতি 2024-03-01, 12:53pm

image-be53a0541a6d36f6ecb879fa2c584b081709276035.jpeg




ভারতের উত্তর প্রদেশে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় গোলাবারুদ ও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কারখানা করছে আদানি। প্রায় ৫০০ একর জমির উপর নির্মিতব্য এ কারখানায় সব ধরনের গোলাবারুদ তৈরি করা হবে। ৩ হাজার কোটির রুপির বেশি এ প্রকল্পতে ৪ হাজারের বেশি লোকের কর্মসংস্থান হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আদানির বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান ’আদানি ডিফেন্স অ্যান্ড অ্যারোস্পেস’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এটিকে ভারতের প্রতিরক্ষা খাতের নতুন মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে। প্রকল্পটি একাংশে গোলাবারুদ ও অপরাংশে ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হবে।

সম্প্রতি উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী যোগি আদিত্যনাথ এ প্রকল্পের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এসময় ভারতের চিফ অব আর্মি স্টাফ জেনারেল মনোজ পান্ডেসহ সামরিক বেসামরিক উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। কানপুরের এ প্রকল্পে ভারতের সশস্ত্র, আধা-সামরিক ও পুলিশ বাহিনীর জন্য উচ্চ মানসম্পন্ন ছোট, মাঝারি ও বড় ক্যালিবারে গোলাবারুদ তৈরি করা হবে।  

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, আজকের এ সময়টা আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। প্রকল্পটি উত্তর প্রদেশের ইন্ডাস্ট্রিয়াল পাওয়ারহাউজে রূপান্তর ও প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির “আত্মনির্ভর ভারত” এর প্রমাণ বহন করে। প্রকৃতপক্ষে, আদানি ডিফেন্স অ্যান্ড অ্যারোস্পেস উত্তর প্রদেশের ডিফেন্স করিডরে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ করেছে। এ বিনিয়োগ ভারতের প্রতিরক্ষা ইকো-সিস্টেমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

অনুষ্ঠানে আদানি ডিফেন্স অ্যান্ড অ্যারোস্পেস এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশিষ রাজভানশি বলেন, এ প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা আত্ম-নির্ভরশীল হওয়ার পথে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলাম। ভারতের প্রতিরক্ষা খাতে ৩ হাজারের কোটি বেশি রুপি বিনিয়োগ সুদূরপ্রসারী প্রভাব রয়েছে। প্রকল্পটি চার হাজারের বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে উত্তর প্রদেশের অর্থনীতিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভারে ভূমিকা রাখবে।