News update
  • US Pledges $2 Billion for UN Humanitarian Aid, Covers Bangladesh     |     
  • Postal Ballots Sent to Over 376,000 Bangladeshi Voters Abroad     |     
  • Arms smuggling attempts rise ahead of BD polls: Home Adviser     |     
  • Dense fog blankets Dhaka as wintry chill disrupts normal life     |     
  • BGB must maintain strategic relations with neighbours: Adviser     |     

নতুন টার্মিনালে স্বস্তি, বাড়ছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্যের সম্ভাবনা

অর্থনীতি 2024-11-21, 10:17am

dbba6d1b5e5335807aa66f7f05579be037b10070abc1fdee-1-8502594425c7262e7d96900d665f63b11732162649.png




যাত্রা শুরু করেছে বেনাপোল স্থলবন্দরের নব-নির্মিত কার্গো ভেহিকাল টার্মিনাল। এতে বন্দর এলাকায় কমে এসেছে যান ও পণ্যের জট; স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মাঝে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে এটি নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

স্থলভাগে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আমদানি-রফতানি হয় যশোরের বেনাপোল বন্দর দিয়ে। তবে এতদিন জায়গা সংকটের কারণে যান ও পণ্যের জটের কবলে পড়তেন ব্যবসায়ীরা। এতে তাদের ভোগান্তির পাশাপাশি অনেক সময় ব্যবসায় লোকসানও গুনতে হতো।

এসব সংকট সমাধানে বন্দরটিতে নির্মাণ করা হয়েছে নতুন টার্মিনাল। চলতি সপ্তাহে টার্মিনালটি উদ্বোধন করা হয়। এতে একসঙ্গে ভারতীয় পণ্যবাহী দেড় হাজার ট্রাক পার্কিং, চালকদের জন্য অত্যাধুনিক ৩টি কমপ্লেক্স, থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা ও ফায়ার সার্ভিসের সুবিধা রয়েছে।

এসএসআর গ্রুপের প্রকল্প প্রকৌশলী মশিয়ুর রহমান বলেন, বন্দরের পরিধি বাড়ায় কর্মচাঞ্চল্যও বাড়ছে। এছাড়া বেড়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা; বন্দর এলাকার কমছে যান ও পণ্যের জট।

বেনাপোল স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক কাজী রতন বলেন, আগে ট্রাকগুলো রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকায় বন্দর এলাকায় সৃষ্টি হতো যানজট। তবে নতুনটি চালু হওয়ায় তা কমে গেছে। পাশপাশি পণ্য বন্দরে রাখার কারণে তৈরি হয়েছে বাণিজ্যিক নিরাপত্তা।

বন্দর এলাকায় যান ও পণ্যের জট কমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মাঝে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে টার্মিনালটি নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মতিয়ার রহমান বলেন, আগে বন্দরে গাড়ি ঢুকতে যে বাধার সম্মুখীন হতে হতো, সেটি আর এখন নেই। এতে অনেকটাই স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সুলতান মাহামুদ বিপুল বলেন,  নতুন কার্গো ভেহিকাল টার্মিনালটি চালু হওয়ায় বাড়বে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। এতে ফলে বাড়বে দেশের রাজস্বও।

উল্লেখ্য, বেনাপোল স্থলবন্দরের নতুন কার্গো ভেহিকাল টার্মিনাল নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৩২৯ কোটি টাকা। সময় সংবাদ।