News update
  • Fire breaks out at jacket factory in Chattogram     |     
  • Dhaka, Delhi agree to bring down border killings to zero     |     
  • Natore’s Baraigram OC closed over negligence in bus robbery case     |     
  • Imported fruit prices surge by up to Tk 100 per kg     |     
  • 35% of air pollution in BD originates from external sources: Experts     |     

বৃষ্টি আরও কমবে, বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক আবহাওয়া 2024-08-24, 2:39pm

img_20240824_143731-c4dc372fe2bfeac0f938ffa9e7ef4ba91724488773.jpg




টানা বৃষ্টি ও ভারতের উজানের পানিতে স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যায় কবলিত হয়েছে দেশের ১১ জেলা। আগামী তিন দিনে বৃষ্টিপাত আরও কমবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ফেনী জেলায়ও ভারী বৃষ্টি হয়নি। এতে উজানের নদ-নদীর পানি সমতলে কমছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।

শনিবার (২৪ আগস্ট) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এদিক সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘আজ খুলনা, বরিশাল, ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এ ছাড়া দেশের অন্যান্য বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি এবং কিছু জায়গায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।’

তিনি বলেন, ভারী বৃষ্টি, উজান থেকে নেমে আসা পানি ও সমুদ্রের জোয়ারের পানি অন্যান্য সময়ের তুলনায় বেশি থাকায় মূলত এ তিন কারণে বন্যা সৃষ্টি হয়েছে। টানা ভারী বৃষ্টির সময় সমুদ্রে লঘুচাপ ছিল। পূর্ণিমা থাকায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে সমুদ্রের দুই থেকে তিন ফুট বেশি উচ্চতায় পানি ছিল। জোয়ারের উচ্চতা বেশি থাকায় সামগ্রিক এ তিন কারণে বন্যা সৃষ্টি হয়।

এ আবহাওয়াবিদ বলেন, বৃষ্টিপাত কমে আসার কারণে পানিও সরতে শুরু করেছে। আগামী তিন দিনে আরও কমবে। আজ থেকে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হলেও ২৬ তারিখ কোথাও ভারী বর্ষণ হয়ে ২৭ তারিখ থেকে কমবে বৃষ্টিপাত। বন্যা পরিস্থিতিও উন্নতির দিকে যাবে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগের তুলনায় বৃষ্টিপাত এর মাত্রা কমেছে। এ অবস্থায় ২৭ তারিখের পর আরও কমবে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ। গত ১৬ থেকে ২২ তারিখ সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে সীতাকুণ্ডে ৭৫৬ মি.মি, এ ছাড়া নোয়াখালীর মাইজদী তে ৬০৫ মি.মি এবং কুমিল্লাতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড করা হয় ৫৫৭ মিলিমিটার। শ্রেণির বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র পানির নিচে ডুবে থাকায় গত দুদিনের রেকর্ড পাওয়া যায়নি। তার আগ পর্যন্ত ৪৩৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের মাত্রা রেকর্ড করা হয় ফেনীতে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।