News update
  • Tarique Rahman Pays Tribute at Shaheed Osman Hadi’s Grave     |     
  • Tarique visits National Martyrs’ Memorial, pays homage to martyrs     |     
  • Muslim League leads new electoral alliance, Jatiya Muslim Jote     |     
  • Tk 500cr Drive to Turn Haor Fallow Land Into Farmland     |     
  • Tarique Rahman returns home amid rapturous reception     |     

চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক আবহাওয়া 2025-12-27, 9:53am

0619e15b5e89575f9ffcf53c8558d585a3467e14f9b0bb63-75409e071e9e404531113bac9dae467b1766807634.png




ঘন কুয়াশা আর হিম শীতল বাতাসে চুয়াডাঙ্গার জনজীবনে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। এর ফলে সড়কে মানুষের উপস্থিতি কমে গেছে। বিশেষ করে খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষ চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েছে এবং শীতজনিত রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে হাসপাতালগুলোতে।

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ছয়টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, গত কয়েকদিন ধরে চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৯ থেকে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছে। ঘন কুয়াশা আর হিম ঠান্ডা বাতাসের কারণে জনজীবন শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

শীতের প্রকোপে খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষেরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। সন্ধ্যার পর থেকে শীতের তীব্রতা আরও বেশি অনুভূত হচ্ছে। শীতের কারণে সড়কে মানুষের উপস্থিতি অনেকটাই কমে গেছে। ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক জাহিদুল ইসলাম জানান, উত্তরের হিমেল বাতাস আর ঘন কুয়াশার কারণে চুয়াডাঙ্গা শীত বেড়েছে। দিনের তাপমাত্রা অনেক কম থাকছে। ৯ থেকে ১১ ডিগ্রির মধ্যে তাপমাত্রা ওঠানামা করছে প্রতিদিন। ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাস আরো কয়েকদিন থাকতে পারে। তাপমাত্রাও কমতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসছে। তাপমাত্রা কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সূর্যের দেখা মিলছে বেলা বাড়ার অনেক পরে।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবুর রহমান মিলন জানান, ঠান্ডা বাতাস আর কুয়াশার কারণে শিশুর বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে ঠান্ডা জনিত। আন্তঃবিভাগে মেঝে বারান্দায় রোগীদের চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। যার কারণে দুর্ভোগ আরো বেশি হচ্ছে। আমরা রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেয়ার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। বহির্বিভাগে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ রুগি চিকিৎসা নিচ্ছেন। ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা।