News update
  • $10mn Approved for Climate Resilience in CHT: ICIMOD     |     
  • At least 143 dead in DR Congo river boat fire tragedy     |     
  • Dhaka has worst air pollution in the world Saturday morning     |     
  • Container ships to ply between Mongla and Chattogram ports     |     
  • France to Break Away from UK & US in Recognising Palestine as Nation State     |     

বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল নিয়ে যা বলল ভারত

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2025-04-10, 6:25am

bd_ind-d8594e8f6ac6f9cb1ffa3f6df67993a71744244751.jpg




তৃতীয় দেশে পণ্য পাঠানোর জন্য বাংলাদেশকে দেয়া দীর্ঘদিনের ট্রানজিট সুবিধা প্রত্যাহার করেছে ভারত। দেশটির সেন্ট্রাল বোর্ড অভ ইনডিরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড কাস্টমস (সিবিআইসি) একটি সার্কুলার জারি করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে। এর ফলে ভুটান, নেপাল এবং মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্রুত ও স্বল্প খরচে বাণিজ্য করার একটি কার্যকর পথ বন্ধ হয়ে গেল। তবে, ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল হলেও, নেপাল-ভুটানে পণ্য রফতানিতে প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বুধবার (৯ এপ্রিল) পিটিআইয়ের বরাতে দ্য টেলিগ্রাফ অনলাইন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। 

অবশ্য এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে নিজেদের পক্ষ থেকে কারণ ও প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছে দেশটি। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, বাংলাদেশে প্রদত্ত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধার ফলে আমাদের বিমানবন্দর এবং বন্দরগুলোতে দীর্ঘ সময় ধরে উল্লেখযোগ্য যানজট তৈরি হয়েছিল। লজিস্টিক বিলম্ব এবং উচ্চ ব্যয় আমাদের নিজস্ব রফতানিকে বাধাগ্রস্ত করছিল এবং আটকে যাচ্ছিল। তাই এই সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এটা স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, এই সিদ্ধান্ত ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে নেপাল বা ভুটানে বাংলাদেশের পণ্য রফতানিতে কোনো ধরনের প্রভাব ফেলবে না।

৮ এপ্রিল জারি করা ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বিভাগের সেই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের ২৯ জুনের জারি করা সার্কুলার বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সংশোধিত এই সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। তবে আগের সার্কুলারের প্রক্রিয়া অনুযায়ী ইতোমধ্যে ভারতে প্রবেশ করা বাংলাদেশি কার্গোকে ভারতীয় অঞ্চল ত্যাগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।

এর আগে, ভারতের রফতানিকারকরা বিশেষ করে পোশাক খাতে প্রতিবেশী বাংলাদেশকে দেয়া এই সুবিধা প্রত্যাহারের জন্য নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন। যমুনা।