News update
  • Bumper harvest of Jujube in Ramu Upazila     |     
  • Govt urged to offer scholarships to Palestinian students     |     
  • Caretaker Govt Review Hearing on Supreme Court Cause List     |     
  • Bangladesh Single Window to Launch by March: Lutfey Siddiqi     |     
  • UNRWA chief: Ceasefire is the start, not the solution     |     

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন নিয়ে পাকিস্তানের আরেক চ্যালেঞ্জ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্রিকেট 2025-01-09, 10:09am

rtertwetw-319fe46678d54565583e87ad5c50ed091736395747.jpg




পাকিস্তানের ৩ ভেন্যুতে হওয়ার কথা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচ। তবে ডেডলাইন পেরিয়ে গেলেও লাহোর, করাচি ও রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামের সংস্কারকাজ শেষ করতে পারেনি পিসিবি। এখনও বাকি অনেক কাজ। আইসিসির কাছ থেকে ২৫ জানুয়ারির বেশি সময় পাবে না মহসিন নাকভির বোর্ড। ভারতীয় গণমাধ্যম দাবি করছে, হাইব্রিড মডেলের পর এবার নাকি পুরো আসরই পাকিস্তান থেকে সরে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করেও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পুরোটা নিজেদের দেশে আয়োজন করতে পারছে না পাকিস্তান বোর্ড। ক্রিকেট বিশ্বে ভারতের একচ্ছত্র আধিপত্যে মাথা নত করতে বাধ্য হয়েছে তারা। ইন্ডিয়ার চাওয়াতেই আইসিসি ইভেন্টটি আয়োজিত হতে যাচ্ছে হাইব্রিড মডেলে। ভারতের ম্যাচগুলো হবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে, বাকি ম্যাচগুলো হওয়ার কথা পাকিস্তানে। তবে, ইভেন্ট শুরুর দেড় মাসের কম বাকি থাকলেও, গুছিয়ে উঠতে পারেনি পিসিবি। ধীরগতিতে এগোচ্ছে স্টেডিয়াম সংস্কারের কাজ।

লাহোরের গাদ্দাফি, রাওয়ালপিন্ডি ও করাচি স্টেডিয়ামে হওয়ার কথা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির খেলা। কিন্তু, ৩ ভেন্যুরই অনেক কাজ বাকি। গেলো বছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করার কথা ছিলো। তবে, সে ডেডলাইন মিস করেছে পিসিবি। এরপর থেকেই শুরু হয়েছে গুঞ্জন। বিশেষ করে ভারতীয় মিডিয়ায়। তাদের দাবি, পুরো ইভেন্টই নাকি পাকিস্তান থেকে সরে যেতে পারে। আর সেটা হলে সব ম্যাচ আয়োজিত হবে আরব আমিরাতে।

তবে, আত্মবিশ্বাসী পিসিবি। স্টেডিয়াম সম্পূর্ণ তৈরি করতে আইসিসির কাছ থেকে সর্বোচ্চ ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় পাবে তারা। ১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে আসর। ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে তাদের। তাই বলা যায়, বড় চ্যালেঞ্জই অপেক্ষা করছে মহসিন নাকভির বোর্ডের সামনে।

সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নানা অব্যবস্থাপনায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিলো যুক্তরাষ্ট্র ক্রিকেট বোর্ডকে। দুর্নীতির অভিযোগ তো ছিলোই, স্টেডিয়ামের উইকেট-গ্যালারির বেহাল দশায় রীতিমতো হাসির পাত্র হয়ে উঠেছিলো ওয়ার্ল্ডকাপের সহ-আয়োজকরা। তবে ইউএসএ'র মতো অবস্থা হবেনা, বিশ্বাস পাকিস্তানিদের।

১৯৯৬ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর আর কোনো আইসিসি ইভেন্ট হয়নি পাকিস্তানে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি দিয়ে প্রায় ৩ দশকের আক্ষেপ ঘোচানোর অপেক্ষায় তারা। শেষ মুহূর্তে অবাঞ্ছিত কোনো ঘটনা কিংবা খামখেয়ালির কারণে সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না পাকিস্তান।