News update
  • ‘Unhealthy’ air quality was recorded in Dhaka on Sunday     |     
  • What we know about one of Hadi's assassination attempters     |     
  • United States and Bangladesh Launch Money Laundering Bench Book     |     
  • 6 BD peacekeepers killed, 8 hurt in attack on Sudan UN Base     |     
  • Burglary at Hadi’s village home in Jhalokathi      |     

বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন নিয়ে মিত্র দেশগুলো প্রবল আগ্রহী: ব্রিটিশ হাইকমিশনার

গ্রীণওয়াচ ডেস্কঃ খবর 2022-02-11, 1:49am




আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের মিত্র দেশগুলোর গভীর আগ্রহ থাকবে বলে জানিয়েছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের নির্বাচন বাংলাদেশের মিত্র দেশগুলোর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি সংকেত দিতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে বোঝা যাবে দেশটি সাংবিধানিক মূল্যবোধ দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে নাকি অন্য কিছুর দ্বারা।

বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার সৈয়দপুর-শাহারপাড়া ইউনিয়নের শাহারপাড়া বাজারে ব্রিটেনের নাগরিকদের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত গ্রাম ‘জেপি’ নামে একটি বেসরকারি এনজিও সংস্থা পরিচালিত ‘আব্দুর রব ও আজিজুন মেডিকেল সেন্টার’ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

ডিকসন বলেন, আগামী নির্বাচন হতে দুই বছরের কিছুটা কম সময় আছে। ইতিমধ্যেই নির্বাচনের জন্য সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এসবের মাধ্যমেই আগামী নির্বাচনের রূপ পরিলক্ষিত হচ্ছে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ আগামী নির্বাচনের বিষয়ে আস্থার পরীক্ষা শুরু হয়ে গিয়েছে। তিনি বলেন, আমি বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানকে প্রাধান্য দিতে চাই। এই সংবিধান মানবাধিকার, বাক-স্বাধীনতা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য একটি চমৎকার দলিল।

ব্রিটিশ হাইকমিশনার বলেন, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য চারটি জিনিস প্রয়োজন। প্রথমত, বৈধ রাজনৈতিক দলের স্বরব উপস্থিতি দরকার। একটি সুষ্ঠু বিতর্কের আয়োজন করা যাতে করে যেকোনো রাজনৈতিক আদর্শ পরিস্ফুটিত হতে পারে।

দ্বিতীয়ত, ভোটাররা যখন ভোট দিতে যাবে তখন তারা যেন স্বাধীনভাবে তাদের পছন্দ মতো ভোট দিতে পারে। ভোটাধিকার প্রয়োগে তাদেরকে যেন কোনোভাবেই ভয়-ভীতি প্রদর্শন না করা হয়। তারা যেন আত্মবিশ্বাসী হয় যে তারা তাদের ভোট দিতে পারছে, কেউ তাদের ভোট জোর করে দিয়ে দিচ্ছে না।

তৃতীয়ত, ভোটাররা যেন নিশ্চিত হয় যে তাদের ভোট গণনা সুষ্ঠু হয়েছে। ভট গণনা বা ফলাফল ঘোষণায় কোনো কারচুপি করা হয়নি।

চতুর্থত, ফলাফল যা হবে না কেন সবাইকে সেই ফলাফল মেনে নিতে হবে। পাশাপাশি নির্বাচিতকে যথাযথ সম্মান দিতে হবে।