News update
  • UN Warns Refugees Caught in Climate–Conflict Cycle     |     
  • Mohammadpur Sub-Jail in Magura lies abandoned     |     
  • BD trade unions demand 10-point climate action ahead of COP30     |     
  • Bangladesh criticises Rajnath remarks on Yunus     |     
  • ‘Very unhealthy’ air quality recorded in Dhaka Sunday morning     |     

সাগর-রুনি হত্যা : তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে যা জানাল র‌্যাব

গ্রীণওয়াচ ডেস্কঃ খবর 2022-02-11, 6:08pm




সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার ১০ বছর আজ (১১ ফেব্রুয়ারি)। এত বছরেও এই হত্যাকাণ্ডের মামলার তদন্ত শেষ হয়নি। গেল ১০ বছরে আদালতে ৮৫ বার সময় নিয়েও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি তদন্তকারী সংস্থা র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। বরাবরের মতো র‌্যাবের একই প্রতিশ্রুতি, তদন্ত পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতার সঙ্গে করছে র‌্যাব। তদন্ত প্রতিবেদন শিগগিরই দেওয়া হবে।

শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ২ মাস পর র‌্যাব এই হত্যা মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায়। সেই থেকে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে, পেশাদারিত্বের সঙ্গে এই মামলার তদন্ত করছে র‌্যাব। সব তদন্ত অল্প সময়ে হয় না। আমরা চাই, কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যেন দোষী সাব্যস্ত না হয়।

তিনি বলেন, আমরা তদন্তের ক্ষেত্রে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আলামত আমেরিকায় পাঠিয়েছি। ডিএনএ রিপোর্টগুলো আমরা কয়েকদিন আগে হাতে পেয়েছি। সেগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, তদন্তকারী কর্মকর্তা তার পেশাদারিত্বের মাধ্যমে সবগুলো সাইড খতিয়ে দেখে মূল ঘটনা বের করে আনার চেষ্টা করছে। আমাদের তদন্তের অগ্রগতি কতটুকু হয়েছে আমরা টাইম টু টাইম সেসব বিষয় আদালতকে অবহিত করেছি। তারপর থেকেই কিন্তু আদালত আমাদের সময় দিয়েছে।

খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, মামলায় এ পর্যন্ত ১৬০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছে র‌্যাব। সন্দেহভাজনদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে। এখনও তদন্ত চলমান রয়েছে। মামলাটি সরকার, র‌্যাব অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা সেই প্রতিবেদন জমা দেব।

উল্লেখ, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি খুন হন। এ সময় বাসায় ছিল সাংবাদিক দম্পতির ছেলে মাহির সরওয়ার মেঘ। ঘটনার পর এ বিষয়ে একটি মামলা হয় ডিএমপির শের বাংলা থানায়। মামলার চার দিন পর তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় ডিবিকে।

২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল হাইকোর্টে তদন্তের ব্যর্থতা স্বীকার করে ডিবি। সেদিন আদালত র‍্যাবকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেন।