News update
  • Guterres Urges Leaders to Act as UNGA Week Begins     |     
  • BNP to go door to door for hearts and votes     |     
  • Chittagong port tariffs increased up to 50 per cent     |     
  • Rising Heat Cost Bangladesh $1.8 Billion in 2024     |     
  • Stocks extend gains; turnover drops in Dhaka, rises in Ctg     |     

নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2025-03-20, 10:43pm

eqweqwe-20fb92b2838715be8cf45679261d646b1742489038.jpg

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট কমফোর্ট ইরোর সাক্ষাৎ।



কোনো দাবির কারণে ভোট বিলম্বিত হবে না জানিয়ে সরকার ঘোষিত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান নির্বাহী কমফোর্ট ইরোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাতে গেলে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, সরকার নির্বাচনের জন্য দুটি সম্ভাব্য সময়সীমা নির্ধারণ করেছে। এই তারিখের কোনো পরিবর্তন হবে না।

তিনি বলেন, ‘যদি রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের আগে সীমিত সংখ্যক সংস্কার চায়, তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। যদি বৃহত্তর সংস্কার প্যাকেজ চায় তাহলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তন করার কোনো কারণ নেই।’

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের বিষয়ে ড. ইউনূস বলেন, দলটিকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেই। তবে দলটির যেসব ব্যক্তি হত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধসহ বিভিন্ন অপরাধ করেছে–বাংলাদেশের আদালতে তাদের বিচার হবে।

তিনি বলেন, জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলো হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানো হবে কি না, বিষয়টি আলোচনায় রয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা জানান, ঐকমত্য কমিশন বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। জুলাই সনদ চূড়ান্ত ও স্বাক্ষর করার পরিকল্পনা রয়েছে, যা সরকারের নীতিমালা পরিচালনা করবে।

আন্তর্জাতিক ক্রাইসিস গ্রুপের কর্মকর্তারা এই সপ্তাহে রোহিঙ্গা নেতা আতাউল্লাহকে গ্রেফতারের প্রশংসা করেছেন। এটিকে শরণার্থী শিবিরে শান্তি ও স্থিতিশীলতার প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অঙ্গীকারের লক্ষণ বলে অভিহিত করেন।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বেশিরভাগ অংশ নিয়ন্ত্রণকারী আরাকান সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরকারের যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন তারা।