News update
  • Dhaka’s air quality record ‘moderate’ Sunday morning     |     
  • A bridge in Kaunia over 'Dead Teesta' unfinished for years     |     
  • Islamist united front for proportional representation in BD?     |     
  • Jamaat Chief Calls for Uprising Against Corruption, System     |     
  • UN Warns of Rising Deaths, Hunger and Crisis in Gaza     |     

বিভিন্ন অজুহাতে বেড়েছে চালের দাম

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খাদ্য 2024-09-01, 7:26pm

tetewtw-59f113a037b534ae9844d58bbbef1fa21725197207.jpg




বন্যার কারণে বাজারে সরবরাহ কমাসহ নানান অজুহাতে ১০ দিনের ব্যবধানে ৫০ কেজির প্রতি বস্তায় মোটা চালের দাম বেড়েছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। এক সপ্তাহ আগেও ৫০ কেজি বিআর-২৮ চাল মিলেছে ২৬শ’ টাকায়। আর এখন তা কেনার জন্য গুনতে হচ্ছে ২৯শ’ টাকা। তবে চড়া দামে অপরিবর্তিত আছে চিকনচালের বাজার।

বিক্রেতাদের দাবি, ত্রাণের জন্য মোটা চালের বাড়তি চাহিদা তৈরি হলেও, মিল থেকে পর্যাপ্ত চাল পাওয়া যাচ্ছে না। তাই পাইকারিতে দাম বেড়েছে।

বন্যা পরিস্থিতিতে বিতরণের জন্য বস্তায় বস্তায় চাল কিনছেন স্বেচ্ছাসেবীরা। ফলে বেড়ে গেছে পণ্যটির চাহিদা। আর এই বাড়তি চাহিদার সুযোগ নিচ্ছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে মোটা চাল বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকা কেজিতে।

এ ছাড়া গুটি, স্বর্ণা এবং বিআর-২৮ সহ সব ধরনের মোটা চালের দাম বৃদ্ধির জন্য, বরাবরের মত ধানের সংকটকে অজুহাত হিসেবে দেখাচ্ছেন মিল মালিকরা।

এ বিষয়ে চট্টগ্রামের পাহাড়তলীর মেসার্স আজমীর স্টোরের মালিক এস এম নিজাম উদ্দিন গণমাধ্যমকে জানান, বন্যার কারণে আড়তগুলোতে চাল আমদানি কম হয়েছে। পাশাপাশি কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে চাল মজুত করায় দাম বাড়ছে।

এদিকে, সিদ্ধ চালের মতো অবস্থা আতপ চালের বাজারেও। ১ হাজার ৯০০ টাকার ইরি আতপ ২ হাজার ৪০০ টাকা, ২ হাজার ৫০০ টাকার বেথি ২ হাজার ৮০০ টাকা এবং ৩ হাজার ২০০ টাকার কাটারী ৩ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, পর্যাপ্ত মজুত থাকার পাশাপাশি সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক থাকা পরও শুধু বন্যা এবং ত্রাণের অজুহাতে বাড়ানো হচ্ছে চালের দাম।

চট্টগ্রাম পাহাড়তলী ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রেজা খান জানান, অসাধু ব্যবসায়ীরা ধান-চাল মজুত করে বাজারে সংকট তৈরি করে চালের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

চট্টগ্রাম পাহাড়তলী ব্যবসায়ী সমিতির সহসভাপতি মো. জাফর আলম বলেন, চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে এলসি খুলে রাখা যেতে পারে। এতে করে দেশে চালের সংকট দেখা দিলে বা দাম বেড়ে গেলে বাইরে থেকে সহজেই চাল আমদানি করা যাবে। পাশাপাশি বাড়াতে হবে মনিটরিং। তা না হলে লাগামহীন হয়ে পড়তে পারে চালের বাজার। আরটিভি