News update
  • Report sensitive events responsibly: Police HQ urges media     |     
  • UN chief Guterres arriving Thursday with packed schedule     |     
  • Nylon net-fence along Sundarbans to stop man-tiger conflicts     |     
  • Action urgently needed to stop rise in child trafficking - UN report     |     
  • On Women’s Day, Palestinian Women Fight for Survival      |     

কোনো সংকট নেই, তবু চালের বাজারে অস্থিরতা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খাদ্য 2025-02-01, 11:09pm

img_20250201_230722-eb3f672bff6897bbf9e7d70f146fa5d81738429749.jpg




দেশের বিভিন্ন সরকারি গুদামে মজুদ আছে ৭ লাখ টনের বেশি চাল। আছে সরবরাহ স্বাভাবিক, এ ছাড়া এই মুহূর্তে নেই কোনো সংকট তারপরও অস্থিরতা বিরাজ করছে বাজারে। তবে পাইকারি পর্যায়ে তেমন একটা দাম না বাড়লেও খুচরা দোকানে বাড়তি দামে চাল বিক্রি হচ্ছে। আমনের ভরা মৌসুমেও চাহিদা অনুসারে সরবরাহ পাচ্ছেন না বলে দাবি করছেন খুচরা বিক্রেতারা।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এ ছাড়া একটি বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন ব্যবসায়ীরা—আমদানি করা চাল এখনও বাজারে তেমন প্রভাব ফেলেনি কিংবা দেশীয় নতুন চালের সরবরাহ বাজারে তেমন একটা আসেনি।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারি বাজারে মিনিকেট চালের দাম কেজি প্রতি ৭৫-৭৯ টাকা, আটাশ বালাম কেজি প্রতি ৬০-৬৪ টাকা, নাজিরশাইল ৭৬-৮৪ টাকা, স্বর্ণা ৫১.৬০ থেকে ৫৪ টাকা, পাইজাম ৫৭ থেকে ৫৮ টাকা, বাসমতী ৯৪ থেকে ৯৮ টাকা ও চিনিগুঁড়া ১০০-১১০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। তবে খুচরা পর্যায়ে মিনিকেট চাল কেজি প্রতি ৮৪-৮৫ টাকা, আটাশ বালাম ৬৫-৬৮ টাকা, স্বর্ণা মোটা চাল ৫৬-৫৮ টাকা, নাজিরশাইল ৮০-৮৫ টাকা, বাসমতী ৯৫ থেকে ১০০ টাকা, চিনিগুঁড়া ১৪০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।

ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন বাজারের পাইকারি বিক্রেতারা দাবি করেন, তারা আগের দামেই চাল বিক্রি করছেন। এখনও কোনো চালের দাম বাড়েনি। তবে চালের সরবরাহ তুলনামূলক কম, নতুন চাল বাজারে না আসা পর্যন্ত চালের বাজার অস্থির হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমদানি করা চাল এখনো বাজারে তেমন আসেনি, আসলেও দাম কমার সম্ভাবনা আপাতত নেই। এ ছাড়া তারা সবাই একমত সিন্ডিকেট না ভাঙা পর্যন্ত দাম কমবে না।

প্রসঙ্গত, দেশে বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি করে চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে দুই দফায় (গত ২০ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর) আমদানি শুল্ক ও রেগুলেটরি শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়। দুই দফায় চালের ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ও রেগুলেটরি শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে শুধু ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর রাখা হয়অ এতে চালের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৯.৬০ টাকা কমবে বলে আশা করেছিল এনবিআর। আরটিভি