News update
  • Guterres Urges Leaders to Act as UNGA Week Begins     |     
  • BNP to go door to door for hearts and votes     |     
  • Chittagong port tariffs increased up to 50 per cent     |     
  • Rising Heat Cost Bangladesh $1.8 Billion in 2024     |     
  • Stocks extend gains; turnover drops in Dhaka, rises in Ctg     |     

তামিলনাড়ুর সার কারখানা থেকে বিষাক্ত অ্যামোনিয়া গ্যাস লিক করে অসুস্থ গ্রামবাসী

গ্রীণওয়াচ ডেক্স দূর্ঘটনা 2023-12-28, 8:28am

ajhdasdua-93959c2ad1cc0a1926b7426b71c6879e1703730486.jpg




মঙ্গলবার ২৬ ডিসেম্বর ভারতীয় সময় রাত্রিবেলায় বিষাক্ত গ্যাস লিক করার ঘটনা ঘটেছে ভারতের দক্ষিণের রাজ্য তামিলনাড়ুর এন্নোর-এ।

এন্নোর-এর করমণ্ডল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড নামে একটি বেসরকারি সার কারখানার পাইপলাইন ফুটো হয়ে যাওয়ায় এই বিপর্যয় ঘটে।

মঙ্গলবার ভারতীয় সময় রাত ১২টা ৪৫ মিনিট নাগাদ এই ঘটনা ঘটে। গভীর রাতে কারখানা থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস বার হতে থাকে।

রাতে আচমকাই তীব্র গন্ধ পেয়ে ঘুম ভেঙে যায় এলাকাবাসীর। কিছু বুঝে ওঠার আগেই একের পর এক মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়তে থাকেন।

এই কারখানা থেকে বিষাক্ত অ্যামোনিয়া গ্যাস নির্গত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন বেশ কয়েকজন। গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন অন্তত ১২ জন।

অ্যামোনিয়া গ্যাসের গন্ধ নাকে আসতেই গ্রামের মানুষের ঘুম ভেঙে যায়। তীব্র গন্ধে অনেকেই অসুস্থ বোধ করতে থাকেন । খানিকটা সময় যেতেই তাঁরা শ্বাস-প্রশ্বাস, গা গোলানোর মতো সমস্যায় ভুগতে থাকেন।

এই নিয়ে তখনই গ্রামবাসীদের কয়েক জন কারখানায় গিয়ে অভিযোগও করেন। যদিও তার মধ্যেই আরও বেশ কয়েক জন গ্রামবাসী অত্যন্ত অসুস্থ হয়ে পড়েন।

স্থানীয় সূ্ত্রের খবর, সংশ্লিষ্ট কারখানায় সার তৈরি হয়। তাই কাঁচামাল হিসাবে অ্যামোনিয়া ওই কারখানার অন্যতম উপাদান। ঘটনাটি যে সময় ঘটে তখন কারখানার পাইপলাইনগুলি ঠান্ডা করা হচ্ছিল। আচমকাই আশেপাশের এলাকায় তীব্র গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। গ্যাস বেরনোর খবর পেয়ে আতঙ্ক, শোরগোল শুরু হয়ে যায়।

খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। এরপর জেলা প্রশাসন ও পুলিশের তরফে অসুস্থদের হাসপাতালে নিয়ে যেতে অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা করা হয়।

সব মিলিয়ে প্রায় ১২ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে পুলিশ সূত্রের খবর।

একটি বিবৃতি জারি করে কারখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বুধবার ২৭ ডিসেম্বর ভারতীয় সময় সকালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। মানুষের সুরক্ষা বজায় রেখেই তারা পণ্য উৎপাদন করে আসছে। অঘটন হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয়েছে। ভয়েস অফ আমেরিকা