News update
  • Prof Yunus Calls for People-Centered Democracy in Bangladesh     |     
  • Record 676 Million Women Exposed to Deadly Conflicts     |     
  • UN Renews Push for Global Elimination of Nuclear Arms     |     
  • Don't leave healthcare to profit-driven actors: Prof Yunus     |     
  • Key issues that Prof Yunus may raise in UNGA speech Friday     |     

কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে ৫টি মাছ ধরা ট্রলার ডুবি, ১ জেলে নিখোঁজ

দূর্ঘটনা 2024-07-27, 11:50pm

trawler-capsized-in-the-bay-of-bengal-1bc8fa0466cc3e5b676032283896b97c1722102627.jpg

Trawler capsized in the Bay of Bengal



পটুয়াখালী: পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের প্রায় ২০ কিলোমিটার দক্ষিনে আকস্মিক ঝড়ের কবলে পড়ে নাম বিহীন ৫টি মাছ ধরা ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার সকালে ট্রলার ডুবির এ ঘটনা ঘটে।

মহিপুর মৎস্য বন্দর  সূত্র জানায়, ওবায়দুল মাঝির মালিকানাধীন মাছ ধরার ট্রলার বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে জাল ফেলার সময় আকস্মিক ঝড় এবং উওাল ঢেউয়ের তোড়ে ডুবে যায়। প্রায় দুই ঘন্টা সাগরে ভাসমান অবস্থায় থাকার পর অন্য ট্রলার ডুবে যাওয়া ট্রলারের জেলেদের উদ্ধার করলেও ইমন (৩৫) নামের এক জেলের এখন পর্যন্ত কোন খোঁজ মেলেনি। নিখোঁজ ইমনের বাড়ী রাঙ্গাবালি উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নের কেওর হাওলা গ্রামে। আর ট্রলারের মালিক ওবায়দুল গাজীর বাড়ী মৌডুবী গ্রামে।

একই দিন সকালে সোহরাফ মাঝি, রাজ্জাক মাঝি ও শাহিন মাঝির মাছ ধরা ট্রলার সমুদ্রে  জাল ফেলার সময় আকস্মিক ঝড়ের কবলে পড়ে ডুবে যায়। এ সময় কাছা কাছি থাকা অন্য ট্রলার জেলেদের উদ্ধার করলেও ডুবে যাওয়া ট্রলার ৩টি উদ্ধার করতে পারেনি। ডুবে যাওয়া ট্রলার মালিকদের বাড়ী কলাপাড়া উপজেলার চম্পাপুর ইউনিয়নের পাটুয়া গ্রামে।

এছাড়া উজ্জল মাঝির মাছ ধরা ট্রলার বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে জাল ফেলার সময় আকস্মিক ঝড় ও উওাল ঢেউয়ের তোড়ে ডুবে যায়। এ সময় কাছাকাছি থাকা অন্য ট্রলার তাদেরকে উদ্বার করলে ও ডুবে যাওয়া ট্রলার উদ্ধার করতে পারেনি। ট্রলারের মালিক উজ্জলের বাড়ী কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নে।

আলীপুর মৎস্য বন্দর ট্রলার ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি ও মেসার্স মনি ফিসের মালিক মো. জলিল মিয়া জানান, মঙ্গল-বুধবার সকালে ট্রলারটি ছেড়ে যায়। জাল ফেলার সময় আকস্মিক ঝড় এবং উওাল ঢেউয়ের তোড়ে পড়ে ট্রলার ডুবে যায় বলে উদ্ধার হওয়া জেলেরা তাকে জানিয়েছেন। এতে প্রায় দশ থেকে পনের লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

মহিপুর মৎস্য বন্দরের মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম জানান, ৬৫ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হলে ও সাগরে যেতে পারেনি উপকূলের সহস্রাধিক মাছ ধরা ট্রলার। সমুদ্র যাত্রার প্রস্তুতি সম্পন্ন করে এখন তারা অপেক্ষা করছেন অনুকূল আবহাওয়ার। - গোফরান পলাশ