News update
  • Munshiganj General Hospital catches fire; no injury reported     |     
  • Dhaka’s air records ‘unhealthy’ on Monday morning     |     
  • Dhaka seeks global pressure on Myanmar for lasting peace     |     
  • BSEC Chairman’s resignation urged to stabilise stock market     |     
  • Rain, thundershowers likely over 8 divisions: BMD     |     

শিগগিরই শব্দদূষণ আইনের গেজেট প্রকাশ : জলবায়ু উপদেষ্টা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক দূষণ 2024-12-13, 7:24pm

dgwerwe-a4cec4d82c426225dcd9c0b4dd2347b91734096291.jpg

শুক্রবার গুলশান সোসাইটি জামে মসজিদের সামনে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতামূলক কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ছবি : জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়



পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানিয়েছেন, শিগগিরই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ আইন গেজেট আকারে প্রকাশিত হবে। এটি শব্দদূষণ প্রতিরোধ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় আইনগত ব্যবস্থা দৃঢ় করবে। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ চূড়ান্ত করার চেষ্টা চলছে এবং শিগগিরই আইনটি প্রকাশ করা হবে।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) গুলশান সোসাইটি জামে মসজিদের সামনে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতামূলক কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব ঠিক রাখতে গিয়ে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া গণঅভ্যুত্থানকে অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই জানিয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের আকাশে যে কালো মেঘ এসেছিল, দুই দেশের বৃহত্তর স্বার্থে সে কালো মেঘ সরাতে হয়েছে।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান বলেন, ‘রাষ্ট্র যদি রাজনীতিবিদরাই সংস্কার করেন, তাহলে গত ৫৩ বছর তারা কী করেছেন? ৫৩ বছরে কেন সংস্কার করলেন না? রাজনীতিবিদরাই যদি রাষ্ট্র সংস্কার করতে পারেন, তাহলে আমাদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব নিতে হতো না। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন।’

ডিসেম্বরের মধ্যেই শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধিমালাকে আইনে রূপান্তর করে গেজেট প্রকাশ করা হবে জানিয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘তাতে ক্ষমতা দেওয়া হবে পুলিশকে। হর্নের শব্দে সচিবালয়ে কাজ করা দুষ্কর হয়ে যাচ্ছে। ঢাকা একটি নরকে পরিণত হচ্ছে। বিদেশে হর্ন দেওয়া মানে হলো গালি দেওয়া। রাজধানীতে যতগুলো সোসাইটি আছে পর্যায়ক্রমে সবাইকে এ প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে। হর্নের যন্ত্রণায় মানুষ বিকারগ্রস্ত হয়ে যাচ্ছে। শব্দ দূষণের কারণে একটা অস্থির প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে।’