News update
  • Irregular entry, false asylum claims harm Bangladesh’s global standing     |     
  • Dhaka breathes ‘very unhealthy’ air Tuesday morning     |     
  • Election Code of conduct gazetted, banning posters-drones, AI misuse     |     
  • Rivers Keep Swallowing Land as Bangladesh Battles Erosion     |     
  • UN Warns Refugees Caught in Climate–Conflict Cycle     |     

স্টামফোর্ডসহ ৪ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক পরীক্ষা 2023-01-02, 7:44am

resize-350x230x0x0-image-205547-1672594527-b84c078dede554ba03e3aa8df17b17c41672623872.jpg




বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে স্থায়ী ক্যাম্পাসের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া চারটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো— প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, আশা ইউনিভার্সিটি ও ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি।

রোববার (১ জানুয়ারি) ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস স্থাপন সংক্রান্ত এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সভা সূত্রে জানা যায়, আগামী ছয় মাসের মধ্যে এই চারটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাসের বিষয়ে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না নিলে তাদের বিরুদ্ধে আরও পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে।

তবে ইউজিসির বেঁধে দেওয়া ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়ায় ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়কে স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরের জন্য আরও তিন থেকে ছয় মাসের সময় দেওয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে তাদেরকে সব ধরনের কার্যক্রম স্থায়ী ক্যাাম্পাসে স্থানান্তর করতে লিখিতভাবে নির্দেশনা দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, অনুমোদন পাওয়ার ১২ বছরের মধ্যে স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত না হওয়া ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়কে সব ধরনের কার্যক্রম স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তর করতে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে জমি কেনাসহ কোনো ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি এবং সব কার্যক্রম নিজস্ব ক্যাম্পাসে স্থানান্তরের উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। তাই এ বছর থেকে তাদের শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে তারা আগামী তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে স্থায়ী ক্যাম্পাসের বিষয়ে উদ্যোগ নিলে পরবর্তীতে বিবেচনা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে যাদের বিদ্যুৎ সংযোগসহ ইউটিলিটি সমস্যা রয়েছে তাদের তিন মাস এবং যাদের স্থায়ী ক্যাম্পাসের ভবন নির্মাণাধীন তাদের ছয় মাস পর্যন্ত সময় দেওয়া হবে। যারা তিন মাস সময় পেয়েছে তাদের বিষয়ে আগামী ৩১ মার্চ এবং যারা ছয় মাস সময় পেয়েছে তাদের বিষয়ে আগামী ৩০ জুন পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নির্ধারিত সময়ে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে না পারলে তাদেরও নতুন শিক্ষার্থী বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।