News update
  • 2025: Resilient Economies, Smart Development, and More Jobs      |     
  • Dhaka rejects India's statement on incident at BD HC residence, New Delhi      |     
  • Stocks end lower; trading falls at DSE, improves at CSE     |     
  • No need to be kind to election disruptors: EC to law enforcers     |     
  • No Media Faced Arson Attacks in 53 Years: Mahfuz Anam     |     

সাজেকে আটকেপড়া পর্যটকরা কেমন আছেন?

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক পর্যটন 2024-07-03, 12:35am

dfsdfa-98dc1fe183e613b22afcdd68048082f91719945333.jpg




রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি-বাঘাইহাট সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাজেকে আটকা পড়েছেন ৭০০ পর্যটক। বৃষ্টি না হলে বুধবার (৩ জুলাই) সকালেই তারা সাজেক ছাড়তে পারবেন বলে জানিয়েছেন হোটেল মালিকরা। আটকেপড়া পর্যটকদের জন্য হোটেলের রুমও ফ্রি দেয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাত ৮টায় সাজেক কটেজ মালিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আটকেপড়া পর্যটকরা ভালো আছেন। সবাই যার যার মতো ঘুরে বেড়িয়েছেন।

সাজেক কটেজ মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিজয় ত্রিপুরা বলেন, ‘আটকেপড়া পর্যটকরা ভালো আছেন। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। অন্য স্বাভাবিক দিনের মতোই পর্যটকরা আনন্দ করছেন। সবাই নিরাপদেই রুমে ফিরেছেন।’

তিনি বলেন, ‘কটেজ মালিক সমিতির পক্ষ থেকে তাদের নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আজ থেকে আটকেপড়া পর্যটকদের জন্য রুম ভাড়া ফ্রি করে দেয়া হয়েছে। সাজেকে এখন বিদ্যুৎ না থাকায় জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত খাবার মজুত আছে। পর্যটকদের খাবারের কোনো অভাব হবে না।’

তিনি আরও বলেন, মঙ্গলবার বিকেল থেকে সাজেকে কোনো বৃষ্টি হচ্ছে না। সারারাত যদি আর বৃষ্টি না হয় তাহলে বুধবার সকালে পর্যটকরা সাজেক থেকে চলে যেতে পারবেন।

জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে বাঘাইছড়ি-বাঘাইহাট সড়ক উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে যায়। ফলে সাজেকে ছোটবড় মিলিয়ে ১২৫টি গাড়িতে আসা পর্যটকরা আটকা পড়েন। 

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তার বলেন, ভারি বর্ষণের কারণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় দুই হাজার পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। উপজেলায় ৫৫টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হলেও এখনও কেউ আসেনি। আর বাঘাইহাট সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাজেকে পর্যটকরা আটকা পড়েছেন। পানি নেমে না যাওয়া পর্যন্ত কেউ বের হতে পারবে না।