News update
  • Tarique Rahman to Return Home With Daughter on Dec 25     |     
  • ILO praises Bangladesh’s labour reforms, new milestones     |     
  • Depositors stranded as Sammilito Islami Bank is in liquidity crisis     |     
  • BNP faces uphill task to reach seat-sharing deal with allies     |     
  • Bangladesh rejects India’s advice; vows free, fair polls     |     

টেকনাফগামী জাহাজের ইঞ্জিন বিকল, আটকা ৭১ পর্যটক

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক পর্যটন 2024-12-26, 10:38pm

47045c893ea11718b0c23cdf6f4dc27bc2a5fd8916588c53-e88b6142d78bb91349335e35016cc3c51735231122.jpg




সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে কক্সবাজারে টেকনাফের বাহারছড়া উপকূলবর্তী সাগরে পর্যটকবাহী জাহাজ ‘ইঞ্জিন বিকল’ হয়ে আটকা পড়েছে। পরে খবর পেয়ে ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, বিজিবিসহ স্থানীয় জেলেদের সহায়তায় আটকা পড়া পর্যটকদের উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৭ টার দিকে টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া উপকূলবর্তী সাগরে জাহাজটি আটকা পড়ে বলে জানান ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. আবুল কালাম। আটকা পড়া জাহাজটিতে অন্তত ৭১ জন পর্যটক ছিলেন বলে জানান তিনি।

জাহাজটির সংশ্লিষ্টদের বরাতে আবুল কালাম বলেন, ‘সকালে কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএ জেটি ঘাট থেকে এমভি গ্রিন লাইন নামে পর্যটকবাহী জাহাজ সেন্টমার্টিনের উদ্দেশে রওনা দেয়। দুপুরের আগে জাহাজটি সেখানে পৌঁছায়। পরে বিকেল ৪ টার দিকে সেন্টমার্টিন দ্বীপের জেটি ঘাট থেকে জাহাজটি ৭১ জন যাত্রী নিয়ে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা করে।

ফেরার পথে সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া উপকূলবর্তী সাগরে পৌঁছালে আকস্মিক ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। এতে জাহাজটি সেখানে আটকা পড়ে।

ট্যুরিস্ট পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, এসময় জাহাজটির ক্রুসহ সংশ্লিষ্টরা বিষয়টি ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশাপাশি স্থানীয় কোস্টগার্ড স্টেশনকে অবহিত করেন। এর প্রায় এক ঘণ্টা পর সোয়া ৮ টার দিকে ট্যুরিস্ট পুলিশসহ নৌবাহিনী, বিজিবি, কোস্টগার্ড, বিজিবি ও স্থানীয়দের সহায়তায় পর্যটকদের উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়।’ এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত ছিল।

টেকনাফের ইউএনও শেখ এহেসান উদ্দিন বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ, নৌবাহিনী, বিজিবি ও কোস্টগার্ড সদস্যরা উপস্থিত আছেন। জাহাজটি যেহেতু একেবারে উপকূলে ভিড়েছে; জোয়ারের পানি কমে গেলে তাদের উদ্ধার করা হবে।’

আটকাপড়া পর্যটকদের নিরাপত্তায় কোনো ধরনের ঝুঁকি নেই জানিয়ে তিনি বলেন, পর্যটকরা নিরাপদে আছেন। যে কোনো ধরনের ঝুঁকি এড়াতে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। উদ্ধারের পর তাদের কক্সবাজার শহরে পৌঁছাতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুইটি বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

এমভি গ্রিন লাইন জাহাজের ম্যানেজার মো. সুলতান বলেন, জাহাজটি উপকূলের কাছাকাছি রয়েছে। এছাড়াও প্রশাসনের সবাই রয়েছেন। যাত্রীদের উদ্ধার করে নিরাপদে বাসে করে কক্সবাজার পৌঁছে দেয়া হবে। সময়।