News update
  • Bangladesh criticises Rajnath remarks on Yunus     |     
  • ‘Very unhealthy’ air quality recorded in Dhaka Sunday morning     |     
  • Harassment, corruption shade Begum Rokeya University, Rangpur     |     
  • Sikaiana Islanders Face Rising Seas and Uncertain Future     |     
  • BD Election Commission to begin political dialogue this week     |     

এ বছর আরো বেশি কর্মী বিদেশে যেতে পারে : প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক প্রবাস 2023-05-26, 12:28pm

image-91644-1685082270-47b4d5c44e0f08b01db84f5a4681553f1685082512.jpg




চলতি বছর আরো বেশি কর্মী বিদেশে যেতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ। 

তিনি বলেন, 'গত বছরের তুলনায় এই বছর আরো বেশি কর্মী যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু সেটি আশাব্যঞ্জক না কারণ সেভাবে রেমিট্যান্স আসছে না।'

বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের যৌথ আয়োজনে ‘বাংলাদেশ রেমিট্যান্স প্রবাহের সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও সমাধান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন ও বাংলাদেশে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসুফ ইসা আলদুহাইলান।

মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের রিজার্ভ কমে আসছে, রিজার্ভ যে প্রবাসীদের অবদান আছে সেটি কিন্তু আমাদের স্বীকার করতে হবে। বর্তমান সরকার তা করেছে বলে আমি মনে করি।’ 

তিনি বলেন, মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসসহ যাই করেন না কেন কর্মীদের জন্য যেন সহজতর হয়। রেমিট্যান্সের টাকা দেশে পরিবারের হাতে সহজে পৌঁছানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। বাংলাদেশি ব্যাংকের ক্ষেত্রে চার্জ মওকুফ করে ফ্রি করে দেয়া যায় কিন্তু বিদেশের ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ তো আমাদের হাতে নেই। এখানে কিন্তু একটা মেকানিজম বের করা যেতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর আমাদের সেই আস্থা রয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, বেশ কয়েকটি  প্রতিষ্ঠানকে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসের লাইসেন্স দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এটা যেন কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে। যদি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে তাহলে সেখানে আরেকটা জটিলতা তৈরি হবে। যতটুকু সম্ভব সব প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উন্মুক্ত করে দেওয়া উচিত। তাহলে প্রতিযোগিতা থাকবে রেমিট্যান্স আহরণের। আমার জানামতে একটি ব্যাংক সাড়ে ৩ শতাংশ প্রণোদনা দেয়। তারা যদি পারে তাহলে অন্যরা পারবে না কেন।

বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মাসুদ এ খানের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরো বক্তব্য রাখেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো'র মহাপরিচালক মো. শহীদুল আলম, রিফিউজি এন্ড মাইগ্রেটরি রিসার্চ ইউনিট রামরুর চেয়ার তাসনিম সিদ্দিকী, অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর, বাংলাদেশ ব্যাংকের চিফ ইকোনমিস্ট ড. হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের নন গভর্নমেন্ট এডভাইজর মোহাম্মদ শাহজাহান সিদ্দিকী ও বায়রা মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী হায়দার। তথ্য সূত্র বাসস।