News update
  • Quota protest: Nahid, 2 other coordinators in DB custody     |     
  • Nationwide mayhem was a conspiracy to destroy economy: PM     |     
  • Rly’s East Zone suffers Tk 21.7 crore loss during quota reform violence      |     
  • World set back by 15 years in fight against hunger: report     |     

সাংবাদিকতার উপর নতুন বই 'থর্নি পাথ অব জার্নালিজম' প্রকাশিত

বইপত্র 2024-02-12, 5:13pm

the-cover-of-new-book-thorny-path-of-journalism-was-unveiled-at-the-national-press-club-on-monday-12-february-2024-0e1d03fa3b1b5cd4447dda76fcff8f431707736383.jpg

The cover of new book Thorny Path of Journalism was unveiled at the National Press Club on Monday 12 February 2024.



সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) - আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে গ্রীনওয়াচ ঢাকা সম্পাদক মোস্তফা কামাল মজুমদারের লেখা নতুন বই 'থর্নি পাথ অব জার্নালিজম'-এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মা সেরা প্রকাশন এর প্রকাশক।

Cover of the book Thorny Path of Journalism

বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা আবদুল হক, দৈনিক নয়া দিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, সাংবাদিক কমিউনিটি নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, মোস্তফা কামাল মজুমদার, প্রকাশক মাসুদা দেওয়ান ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপেরনিউমেরারি অধ্যপক ডঃ সাখাওাত আলী খানের দেয়া সংক্ষিপ্ত মূল্যায়ন পড়ে শোনান গ্রীনওয়াচ ঢাকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ফারজানা আফরোজ জেরিন। বইটির উপর সূচনা বক্তব্য রাখেন কবি ও সাংবাদিক রফিক হাসান। আলোচনায় অংশ নেন সিনিয়র সাংবাদিক আইনি ইলিয়াস ও রফিকুল আলম।

এটি মোস্তফা কামাল মজুমদারের তৃতীয় বই। তিনি পলিটিক্যাল ইনটলারেন্স (২০০৩), ডাম্পিং অব টক্সিক ওয়েস্টস ইন বাংলাদেশ (১৯৮৯) এর লেখক, এবং এক ডজনেরও বেশি গবেষণা-ভিত্তিক বইয়ের যুগ্ম লেখক।

অনুষ্ঠানে বক্তারা লেখকের পেশাগত জীবনে ৫০ বছরের যুগান্তকারী সাংবাদিকতার কাজ নিয়ে ৩০টি ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে বর্ণনামূলক এই বইটির ভূয়সী প্রশংসা করেন। 

অধ্যাপক আসিফ নজরুল বইটিকে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে অভিহিত করে বলেন, এতে গত শতাব্দীর সত্তরের দশক থেকে বাংলাদেশের সাংবাদিকতার অবস্থা তুলে ধরা হয়েছে। তিনি প্রশ্ন উত্থাপন করেন যে লেখক দেশে এখন যে পরিস্থিতি বিরাজ করছে তা নিয়ে আলোচনা করতে পারেন কিনা। বইটিতে এমন গল্প রয়েছে যা পাঠকদের সাংবাদিকতার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেবে।

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা আবদুল হক বলেন, এমন এক সময়ে বইটি প্রকাশ করা হয়েছে, যখন মানবাধিকার ও গণতন্ত্র চরম সংকটে পড়েছে এবং যখন প্রকৃত খবর ও ভুয়া খবরের মধ্যে পার্থক্য করা মানুষের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। জনগণের একটি অংশ দেশটিকে উপনিবেশে পরিনত করেছে। তারা সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে ভাগ্য গড়ে তোলে। তিনি বলেন, সবাইকে বুঝতে হবে জনগণকে পরাজিত করা যাবে না।

আলমগীর মহিউদ্দিন সাংবাদিক হিসেবে লেখকের বৈশিষ্ট্য এবং বাংলাদেশের সাংবাদিকতার অসন্তোষজনক অবস্থা তুলে ধরেন।

মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, বইটিতে একজন পেশাদার সাংবাদিকের বিগত ৫০ বছরের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বিবরণ লেখা হয়েছে। এগুলো মূল্যবান রেফারেন্স যা গবেষকদের কাজে লাগবে বলে তিনি জানান।