News update
  • Bangladesh Faces $1.25 Billion Export Loss from US Tariffs     |     
  • Israel Expands Gaza Assault as UN Warns of ‘Genocide’     |     
  • World Ozone Day Highlights Progress and Future Action     |     
  • DG Health Services gives 12 directives to treat dengue cases     |     
  • Stock market shows recovery as investors back: DSE chairman     |     

সরকারি খরচে বিদেশ সফরে কড়াকড়ি, বন্ধ থাকবে গাড়ি কেনা-ভবন নির্মাণ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বানিজ্য 2025-07-10, 12:06am

d9185e4bd0b6bee172f3a51c84b5d172fde53b782559dfa5-e891d84c86866a52156ac8b0652b42701752084404.jpg




২০২৫-২৬ অর্থবছরে সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সব ধরনের যানবাহন ক্রয়ের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ আপাতত ব্যয় না করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। একইসঙ্গে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত স্থাপনাগুলো ছাড়া নতুন কোনো আবাসিক, অনাবাসিক বা অন্যান্য ভবন নির্মাণ স্থগিত রাখারও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া সরকারি অর্থায়নে বিদেশে সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ও ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণও বন্ধ থাকবে। তবে বিশেষ প্রয়োজনের ক্ষেত্রে সীমিত পরিসরে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ রাখা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৮ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের বাজেট অনুবিভাগ-১ থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, পরিচালন বাজেট থেকে সব ধরনের যানবাহন কেনা খাতে বরাদ্দ করা অর্থ ব্যয় বন্ধ থাকবে। তবে ১০ বছরের অধিক পুরোনো টিওএন্ডইভুক্ত যানবাহন প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের অনুমোদন নিয়ে খরচ করা যাবে।

এ ছাড়া শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট স্থাপনা ছাড়া নতুন আবাসিক, অনাবাসিক ও অন্যান্য ভবন স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ থাকবে। তবে চলমান নির্মাণকাজ ৫০ শতাংশের বেশি সম্পন্ন হয়ে থাকলে অর্থ বিভাগের অনুমোদন নিয়ে ব্যয় করা যাবে।

ভূমি অধিগ্রহণ খাতে বরাদ্দ করা অর্থ ব্যয় বন্ধ থাকবে। একইভাবে বন্ধ থাকবে থোক বরাদ্দের খরচ।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের একই আদেশে উন্নয়ন বাজেট থেকে কী খরচ যাবে না, তা-ও বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সব ধরনের যানবাহন কেনা বন্ধ থাকবে। প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে অধিগ্রহণ কার্যক্রমের সব আনুষ্ঠানিকতা প্রতিপালন করে অর্থ বিভাগের অনুমতি নিয়ে খরচ করা যাবে।

পূর্বানুমোদন গ্রহণ সাপেক্ষে ব্যয় করা যাবে। আবার পরিকল্পনা কমিশনের অনুকূলে বিশেষ প্রয়োজনে উন্নয়ন সহায়তা খাতে থোক বরাদ্দ হিসেবে থাকা টাকা খরচে অর্থ বিভাগের অনুমতি নিতে হবে।

এ ছাড়া উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সরকারি অর্থায়নে সরকারি কর্মচারীদের সব ধরনের বৈদেশিক সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশালায় অংশগ্রহণ বন্ধ থাকবে। তবে সরকারি অর্থায়নে এবং বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, দেশ থেকে প্রদত্ত বৃত্তি ও ফেলোশিপের আওতায় বৈদেশিক অর্থায়নে মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য বিদেশ ভ্রমণ করা যাবে।

আর সরকারি অর্থায়নে পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ বৈদেশিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করা যাবে। আদেশে আরও বলা হয়, সব ধরনের বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের গত বছরের ৯ ডিসেম্বর জারি করা পরিপত্র অনুসরণ করতে হবে।