News update
  • Bangladesh in a Catch-22 Situation     |     
  • Global Press Freedom Index Falls to Critical Low     |     
  • Brutal aid blockade threatens mass starvation in Gaza     |     
  • Uncle, nephew picked up by BSF in Patgram     |     
  • Dhaka 3rd worst polluted city in the world Saturday morning     |     

তারল্য ঘাটতিতে পড়া ছোট ব্যাংকগুলো একীভূত হতে পারে : গভর্নর

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ব্যাঙ্কিং 2024-09-24, 10:32am

rytrytryty-44cba6d37070d151566f378019724aa01727152325.jpg




বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের নয়টি ব্যাংকের চলতি হিসেবের তারল্য ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ঘাটতি থাকা এইগুলোর মধ্যে কয়েকটি ছোট ব্যাংক রয়েছে। যার অধিকাংশই শরীয়াহ ধারায় পরিচালিত হচ্ছে। সংকটে পড়া এসব ছোট ব্যাংক একীভূত হতে পারে। গতকাল সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন ইঙ্গিত দেন। 

গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ্যারান্টার হয়ে টাকা বেশি থাকা ব্যাংকগুলো থেকে নিয়ে তারল্য সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোকে টাকা দেব। তারল্য সংকটে পড়া ব্যাংকগুলো টাকা না দিতে পারলেও সেই টাকা পরিশোধ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ছোট ব্যাংক একীভূত করার প্রসঙ্গে আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘তারল্য সংকটে থাকা বেশকিছু ছোট ব্যাংককে একীভূত করার পরিকল্পনা আছে আমাদের। কারণ ব্যাংকগুলোর বেশিরভাগ মালিকানা এখন সরকারের অধীনে আছে। সরকারের ক্ষেত্রে একীভূত করা সহজ হবে। তাই বাস্তবতা বুঝে কাজ করব। ব্যাংক একীভূত হলেও আমানতকারীদের পাওনা ফেরত পাবে।’

টাস্কফোর্স প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, ‘প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ব্যাংক মোট ৯টি ব্যাংকের অডিট করার জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছি। যেখানে তিনটি করে ব্যাংকের অডিট করব আমরা। এতে শুরুতেই ইসলামী ব্যাংক অন্তর্ভুক্ত থাকবে। টাস্কফোর্সের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর প্রতিটি ঋণ অডিট করা হবে। এতে সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করা হবে।’

আহসান এইচ মনসুর আরও বলেন, যেসব ব্যাংক থেকে টাকা তোলা হচ্ছে, এরা সবাই তারল্য সংকটে আছে। আর টাকা যাদের কাছে রাখা হচ্ছে, তাদের তারল্য বেড়ে যাচ্ছে। এজন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ্যারান্টার হয়ে টাকা বেশি থাকা ব্যাংকগুলো থেকে নিয়ে তারল্য সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোকে টাকা দেব। এক্ষেত্রে সংকটে থাকা ব্যাংক টাকা না দিতে পারলেও সেই টাকা পরিশোধ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এখন পর্যন্ত কাউকেই টাকা দেওয়া হয়নি। যদি এদের অবস্থা ভালো হয়ে যায়, তাহলে কাউকে দিতে হবে না। তবে প্রয়োজনে দেব।