News update
  • Mushfiqur, Mahmudullah, Mominul find teams in BPL     |     
  • Modi expresses concern over Khaleda's health, offers support     |     
  • Dhaka 3rd most polluted city in the world Tuesday morning     |     
  • Govt declares Khaleda Zia a ‘very very important person’     |     
  • Remittance surges to $2.68 billion in 29 days of November     |     

যুক্তরাজ্য দাসপ্রথা সংশোধনের অধীনে বিদেশী অপরাধীদের নির্বাসনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মানবাধিকার 2023-01-30, 2:31pm

image-76802-1675066691-3835ac68eb4f766d7b409278543cf08d1675067499.jpg




ব্রিটেন সরকার সোমবার বিদেশী অপরাধীদের নির্বাসন ত্বরান্বিত করতে নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে। যারা যুক্তরাজ্যের আইনের অধীনে নিজেদের সুরক্ষা দাবি করছে,তাদেরকে ‘আধুনিক দাসস্ত’ এর শিকার উল্লেখ করে দমন-পীড়ন শুরু করে।

দোষী সাব্যস্ত এক ধর্ষকের মামলার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হচ্ছে তাকে ব্রিটেন থেকে বহিষ্কারের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করেছিল। সে দাবি করেছিল সে মানব পাচারে জড়িত অপরাধী চক্রের শিকার।

‘এটি সম্পূর্ণ অন্যায় যে আধুনিক দাসত্বের প্রকৃত শিকারদের সিস্টেমের স্পষ্ট অপব্যবহারের কারণে তাদের প্রয়োজনীয় সুরক্ষা পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা যেতে পারে’, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্রাভারম্যান এক বিবৃতিতে বলেছেন।

‘নতুনভাবে প্রণয়নকৃত পরিবর্তনগুলোর অর্থ হবে আপনি যদি কোনো অপরাধ করে থাকেন, আমাদের কাছে আপনার সুরক্ষা প্রত্যাখ্যান করার এবং আপনাকে আমাদের দেশ থেকে বের করে দেওয়ারও ক্ষমতা আছে,’ তিনি বলেন।

একটি নতুন জাতীয়তা ও সীমানা আইনের অধীনে কার্যকরী পদক্ষেপগুলোর অর্থ হল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় মামলা পরিচালনকিারিরা ভবিষ্যতে একজন ভিকটিমের কথা গ্রহণ করার পরিবর্তে আধুনিক দাসত্বের প্রমাণ দাবি করতে পারে।

এতে একজন দাতব্য কর্মী বা পুলিশ অফিসারের কাছ থেকে প্রমাণ থাকতে পারে যিনি ভিকটিমকে উদ্ধার করতে সাহায্য করেছেন।

কিন্তু প্রকৃত ভুক্তভোগীদের সুরক্ষা ক্ষুণ্ণ করার জন্য অধিকার গোষ্ঠীগুলো দ্বারা পরিবর্তনগুলো সমালোচিত হয়েছে। ব্রিটনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি নভেম্বরে রিপোর্ট করেছিল, আলবেনিয়ান অপরাধী চক্র বিশেষ করে ন্যাশনাল রেফারেল মেকানিজম (এনআরএম) কে ম্যানিপুলেট করছে, যেটি নতুন আইনের অধীনে সংস্কার করা হচ্ছে।

২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিদের সুরক্ষায় সহায়তা করার জন্য এনআরএম ব্যবহার করা হয়। তাদের শনাক্ত করতে এবং যাতে যথাযথ সমর্থন পান তা নিশ্চিত করার জন্য যুক্তরাজ্যের সরকারী সংস্থার কাছে পাঠাতে হবে।

অপরাধ সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাঁজা খামার বা অন্যান্য অপরাধমূলক কাজ করে ধরা পড়লে আলবেনিয়ান অভিবাসীরা দাবি করে তারা আধুনিক দাসত্বের শিকার এবং এনআরএম-এর কাছে আবেদন করবে। 

ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক মূল ভূখন্ড ইউরোপ থেকে ছোট নৌকায় চ্যানেল পাড়ি দিয়ে দেশ থেকে অভিবাসীদের প্রবাহ রোধ করতে আলবেনিয়ার সাথে একটি নতুন চুক্তি ঘোষণা করেছিলেন।

ব্র্যাভারম্যানের কিছু উস্কানিমূলক বক্তব্যের পর ইউকে মিডিয়ায় অভিবাসী বিরোধী ‘প্রচারণার’ জন্য তিরানার সরকার ক্ষমা চাওয়ার দাবি করার পরেই চুক্তিটি হয়েছিল। তথ্য সূত্র বাসস।