News update
  • Expats must register thru mobile app to vote in BD polls     |     
  • US Faces Pressure as UN Votes on Gaza Ceasefire     |     
  • Prof Yunus includes 4 political leaders in UNGA tour del     |     
  • Tarique calls for vigilance to prevent troubles during Puja     |     
  • Parties divided on constitution order move over July Charter     |     

সুদানে উদ্বাস্তু হতে পারেন ৮ লাখ মানুষ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মানবাধিকার 2023-05-03, 8:41am

resize-350x230x0x0-image-221872-1683051082-0f644c569b5fcb398a27ea61cf2228db1683081700.jpg




জাতিসংঘের সাম্প্রতিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, সুদান সংঘর্ষ এখনই বন্ধ না হলে আট লাখেরও বেশি মানুষ পালাতে বাধ্য হবেন।

জাতিসংঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক সংস্থার প্রধান ফিলিপো গ্র্যান্ডি যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন, তা ভয়াবহ।

তিনি জানিয়েছেন, এখনো পর্যন্ত অন্তত ৭৫ হাজার নাগরিক দেশ ছেড়ে পার্শ্ববর্তী দেশগুলিতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের অনেকেরই মাথার উপর ছাদ নেই। সব ছেড়ে তারা পালিয়েছেন। এভাবে চলতে থাকলে আগামী কিছুদিনের মধ্যে সুদানের আট লাখ নাগরিক পালাতে বাধ্য হবেন। ফলে সংঘর্ষ এখনই থামানো দরকার।

কিন্তু সংঘর্ষ থামার কোনো পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে না। সুদান সেনাবাহিনীর দুই সর্বোচ্চ অফিসারের মধ্যে এই লড়াই তৃতীয় সপ্তাহে পৌঁছেছে। কে দেশের ক্ষমতা দখল করবেন, তা নিয়ে চলছে লড়াই। আর প্রাণ যাচ্ছে বেসামরিক মানুষের। সুদান সেনার প্রধান বুরহান এবং তার সাবেক ডেপুটি মোহাম্মেদ হামদান দাগালো লড়াই করছেন। দুইজনেই দেশের প্রধান হতে চান।

গত তিন সপ্তাহের লড়াইয়ে অন্তত ৫০০ জন নিহত হয়েছেন। আহত কয়েক হাজার। ৫০ হাজার মানুষ সীমান্ত পার করেছেন। ৭৫ হাজার মানুষ দেশের ভিতরেই স্থানান্তরিত হয়েছেন। লড়াই চলছে খার্তুমে। জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় সেখানে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা হয়েছিল। কিন্তু সংঘর্ষ বন্ধ হয়নি। বিমান হামলা, মর্টার হামলা লাগাতার চলছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।

এরইমধ্যে রাশিয়া বিমান পাঠিয়ে ২০০ জনকে উদ্ধার করেছে বলে দাবি করা হয়েছে। রাশিয়ার প্রশাসন বিবৃতি দিয়ে একথা জানিয়েছে।

সৌদি আরব লোহিত সাগরে জাহাজ পাঠিয়ে ২১২ জনকে উদ্ধার করেছে। এর মধ্যে অ্যামেরিকা এবং ইউরোপের বেশ কিছু নাগরিক আছেন। এর আগেও সৌদি আরব উদ্ধারকাজ চালিয়েছিল। এখনো পর্যন্ত তারা প্রায় ৫০০ জনকে সুদান থেকে উদ্ধার করেছে। তথ্য সূত্র ডয়চে ভেলে বাংলা।