News update
  • Fire at UN climate talks in Brazil leaves 13 with smoke inhalation     |     
  • 5mmcfd gas to be added to national grid from Kailashtila gas field     |     
  • ArmArmed Forces Day: Tarique's message draws on historic closeness     |     
  • UNGA urges renewed int’l efforts for a resolution of Rohingya crisis      |     
  • First National AI Readiness Assessment Report Published     |     

কুয়েতের ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পালালেন দেড় হাজার ভারতীয়

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মিডিয়া 2024-12-09, 7:01pm

ertewrwer-de811086d51be86a1763f22b801810611733749319.jpg




কুয়েতের একটি ব্যাংক থেকে ২৫ দশমিক ৫ মিলিয়ন ঋণ নিয়ে ভারতের ১৪২৫ জন প্রবাসী দেশটি থেকে পালিয়ে গেছেন। পলাতকদের মধ্যে ৮০০ নার্সও রয়েছেন।

আল-সেয়াসাহ পত্রিকার বরাত দিয়ে এমন সংবাদ প্রকাশ করেছে সংবাদমাধ্যম আরব টাইমস।

ইন্দো-এশিয়ান নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, পলাতকদের কেউ কেউ যুক্তরাজ্য, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ায় চলে গেছেন। কুয়েতের ব্যাংকটি আনুমানিক ২৫ দশমিক ৫ মিলিয়ন কুয়েতি দিনার ঋণ খেলাপির জন্য ভারতের কেরালা রাজ্যের ৮০০ নার্সসহ ১৪২৫ জন ভারতীয়দের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

খেলাপিদের মধ্যে অনেকে বিদেশে অভিবাসন বা কেরালায় সম্পত্তি কেনার জন্য ঋণগ্রহণ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রতারণামূলক এই কার্যকলাপের জন্য কৌশল অবলম্বন করেছেন তারা। ঋণগ্রহীতারা ব্যাংকের আস্থা অর্জনের জন্য প্রাথমিকভাবে ছোট ঋণ নিয়ে সঠিক সময়ে ঋণ পরিশোধ করেছেন। পরে পালিয়ে যাওয়ার আগে বড় অঙ্কের অর্থ ঋণ করেছে।

ভারতীয় ওয়েবসাইট মনোরমার এক প্রতিবেদন অনুসারে, কুয়েতের ব্যাংকটি কেরালা পুলিশের সঙ্গে খেলাপিদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করেছে। পরবর্তীতে কেরালায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত ও প্রতারণার মাত্রা দেখে মধ্যস্থতাকারী বা এজেন্টদের জড়িত থাকার বিষয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

স্থানীয় পুলিশের সাহায্য চেয়ে ব্যাংক কর্মকর্তাদের পরিদর্শনের পরে কেরালার এর্নাকুলাম ও কোট্টায়াম জেলায় ইতোমধ্যেই কমপক্ষে ১০টি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। অনুসন্ধানে ১৪০০ জনেরও বেশি ব্যক্তির সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।

জানা গেছে, ২০১৯ ও ২০২২ সালের মধ্যে বেশির ভাগ প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড ঘটেছে। যেমনটি ব্যাংকের আইনজীবী উল্লেখ করেছেন, যা ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস উদ্ধৃত করেছে। ২০২২-এর পরে এই স্কিমটি প্রকাশ্যে আসে যখন কর্মকর্তারা উল্লেখযোগ্য খেলাপি লক্ষ্য করেন।

কুয়েতের ব্যাংক কর্তৃপক্ষ, কেরালা পুলিশের সহকারী মহাপরিচালকের কাছে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। প্রতিক্রিয়ায়, কেরালা রাজ্য পুলিশ ব্যাপক তদন্ত নিশ্চিত করার জন্য দক্ষিণ অঞ্চলের মহাপরিদর্শককে মামলাটি অর্পণ করার কথা বিবেচনা করছে বলে জানা গেছে।