News update
  • Logi-boitha of 2006 was the 1st reflection of Hasina’s fascism: Rizvi     |     
  • Economists express concern over bank merger; BB remains confident     |     
  • No response on request for Hasina’s extradition: Touhid Hossain     |     
  • Deep relations with US, economic ties with China: Touhid     |     
  • Recommendations on July Charter implementation submitted to CA     |     

নির্বাচনী ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে না : রিজভী

গ্রীণওয়াচ ডেক্স রাজনীতি 2023-12-02, 8:52am

resize-350x230x0x0-image-250145-1701453041-5aaf5e599b977c3c9f214f3e7f324d0c1701485535.jpg




 নির্বাচনী ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা বলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ওবায়দুল কাদের আজ বলেছেন যে তাদের নির্বাচনের ট্রেন চলতে শুরু করেছে। কিন্তু তাদের ট্রেনে তো শুধু আওয়ামী লীগ ও গণবিচ্ছিন্ন লোকজন। তাদের যেসব কিংস পার্টি, ডামি পার্টি খুলেছেন এবং বিভিন্ন দল থেকে অচ্ছুৎ লোকজনকে ভাড়া করে নির্বাচনের ট্রেনে চড়েছেন, সেই ট্রেনকে গন্তব্যে পৌঁছাতে দেবে না মুক্তিকামী জনগণ।

তিনি বলেন, যারা লোভে পড়ে সরকারের পাতানো নির্বাচনে অংশ নেবেন তারা রাজনীতির আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হবেন। সাধারণ মানুষ এরই মধ্যে তাদের বেইমান হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে রিজভী বলেন, বিশ্বের সব গণতান্ত্রিক শক্তি এবং দেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের প্রত্যাশিত অবাধ-নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবর্তে শেখ হাসিনা সরকার ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো ভোট ডাকাতির পথ বেছে নিয়েছে।

বিএনপির এই সিনিয়র নেতা আরও বলেন, ইতোমধ্যে জাতিসংঘ, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্র নিশ্চিত করেছে যে আরেকটি পাতানো নির্বাচন করতে যাচ্ছে শেখ হাসিনা সরকার। এ কারণে জাতিসংঘ জানিয়েছে যে তারা কোনো পর্যবেক্ষক পাঠাবে না। অন্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রও আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। ফ্যাসিবাদের সহযোগী নির্বাচন কমিশনার হাবিবুল আউয়াল শেখ হাসিনার পিক অ্যান্ড চুজ ফলাফল ঘোষণা করবে ভোটের রাতে।

রিজভী আরও বলেন, গোটা বিশ্ব যখন বাংলাদেশের ভোটাধিকার বঞ্চিত, গণতন্ত্রকামী মানুষের পক্ষে সরব, তখন ১৫ বছর ধরে বিনাভোটে ক্ষমতা দখল করে থাকা শেখ হাসিনার পক্ষে বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছে রাশিয়া, চীন ও ভারত। রাশিয়া-চীনে তো গণতন্ত্র নেই। কিন্তু আমাদের প্রতিবেশী ভারত একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। সেই ভারত সরকার সরাসরি কীভাবে একটি অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারের পক্ষে নেয়? তারা মুখে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে আছে বললেও মূলত জনগণের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।